বাঁশখালীতে ১শ হেক্টর জমিতে পান চাষ ভালো ফলন

দৈনিক আজাদী প্রকাশিত: ১৫ আগস্ট ২০২০, ০৪:৫৩

.tdi_2_f32.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_f32.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});বাঁশখালীর মিষ্টি ও সুস্বাদু পানের সুখ্যাতি রয়েছে দেশের গন্ডি পেরিয়ে দেশের বাহিরেও। তাই বর্তমানে নানাভাবে রপ্তানি হয়ে আসছে এ পান। বাঁশখালীতে উপজেলার পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ি এলাকাজুড়ে বর্তমানে সারি সারি পানের বাগান যে কারো মন কাড়ে। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক গানের রাজা রানী শেফালী ঘোষ আর শ্যাম সুন্দর বৈঞ্চবের এ পান নিয়ে গাওয়া গানের সে কলি- ‘মহেষখালী/বাঁশখালীর পানের খিলি তারে বানাইয় খাওইতাম’ মনে করিয়ে দেয় ঐতিহ্যগত দিক দিয়ে এখানকার পানের কদর ও চাহিদার কথা। বাঁশখালী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়- বর্তমানে চলছে পান চাষের ভরা মৌসুম। তাই বাজারে প্রচুর পরিমাণে পানের সহজলভ্যতা থাকায় দাম একটু কম হলেও ফলন বেশি হওয়ায় চাষীরা রয়েছে ফুরফুরে আমেজে। উপজেলার সর্ব দক্ষিণের ইউনিয়নের পুঁইছড়ি এলাকার নাপোড়া এলাকায় পান চাষের সবচেয়ে উপযোগি স্থান। এখানকার পাহাড়ি এলাকায় প্রচুর পরিমাণ পান চাষ হয়ে থাকে। তাছাড়া পূর্ব চাম্বল, জলদী, বৈলছড়ি, সাধনপুর ইউনিয়নের বাণীগ্রাম ও পুকুরিয়া এলাকায় পান চাষ বেশি হয়ে থাকে। বাঁশখালী উপজেলার পশ্চিমে সাগর, পূর্বে পাহাড় আর মাঝখানে সমতলভুমি। এখানে বছরের বার মাস নানা ধরনের সবজি উৎপাদনের পাশাপাশি পাহাড়ি এলাকায় মিষ্টি ও সুস্বাদু পান হয়ে থাকে। নাপোড়ার পান চাষি আবুল কালাম বলেন- আমাদের প্রায় ২০ শতক জায়গায় পান চাষ করা হয়েছে ফলনও হয়েছে বেশ। তবে বড় পানের চাহিদা ও দামও বেশি পাওয়া যায়। হাট বাজারে পানের দোকান গুলো প্রতি কিলি পান বর্তমানে সর্বনিম্ন ৫ টাকা ও তা অধিক দামে বিক্রি করছে। প্রতি ২০ গন্ডা (১ গন্ডায় ৪টি পান) পান নিয়ে এক বিড়া হিসাবে অথবা ৪০ গন্ডা পান বড় বিড়া হিসাবে বাজারে বিক্রি হচ্ছে।.tdi_3_ea4.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_ea4.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us