৪০ বছর বয়সের পর থেকেই মাসুষের শরীরে বার্ধক্যের ছাপ পড়তে শুরু করে। এসময় সুস্থ থাকতে নিয়মিত ব্লাড প্রেশার এবং ব্লাড সুগার মেপে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। মাসে একবার না হলেও ছয়মাস অন্তর পরীক্ষা করুন। এতে আপনার শরীরের সুস্থতা বজায় রাখতে পারবেন।