ফাহিমের কাছ থেকে প্রায় ৯০ হাজার মার্কিন ডলার চুরি করেন টেরেস। বিষয়টি জানার পর ফাহিম তাকে চাকরিচ্যুত করলেও তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেননি। উল্টো মনস্থির করেছিলেন যে, ডলার ফেরত পাওয়ার পর সেখান থেকে টেরেসকে একটা অংশ দেবেন।