বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলায় আরবি পড়তে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছে পঞ্চম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রী। প্রায় তিনমাস আগে উপজেলার থালতামাজ ইউনিয়নে হাফেজ রুহুল কুদ্দুসের বাড়িতে আরবি পড়তে গেলে ধর্ষণের শিকার হয় শিশুটি। বর্তমানে প্রায় ১০ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা হলেও প্রভাবশালী হাফেজের চাপে শিশুটির পরিবার এতদিন আইনের আশ্রয় নিতে পারেননি বলে অভিযোগ উঠেছে।
শুক্রবার (১০ জুলাই) দুপুর দুইটায় ধর্ষণের অভিযোগে নন্দীগ্রাম থানায় মামলা করেন শিশুটির বাবা। এরপরই ঘটনাটি ধামাচাপা দেবার অভিযোগে ওই হাফেজের দুই ভাতিজা সাকিবুল ও বাবুকে আটক করে পুলিশ।