কোরবানির ঈদে গরু বিক্রি করতে না পারলে খামারিদের সর্বনাশ

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ০৩ জুলাই ২০২০, ১০:৫৯

করোনা মহামারির কারণে দেশের পরিস্থিতি আন্দাজ করা যাচ্ছে না। অথচ সামনে কোরবানির ঈদ। এই ঈদে গরুর হাট ঠিকমতো বসতে পারবে কি-না, হাট বসলেও ক্রেতা পাওয়া যাবে কি-না, আর ক্রেতা পাওয়া গেলেও কাঙ্ক্ষিত দাম পাওয়া যাবে কি-না এ রকম নানা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে খামারিদের মনে।

জামালপুরের মাদারগঞ্জের চরভাটিয়ানি পশ্চিম পাড়ার মেসার্স জাকারিয়া গাভির খামারের মালিক আনিছুর রহমানের মাথায়ও একই চিন্তা। এবার তিনি ৮৩টি ষাঁড় ও বলদ (বৈল) লালন-পালন করছেন। তার এই গরুগুলোর মধ্যে সর্বনিম্ন একটি গরুর ওজন ১৫ মণ, যার দাম চাওয়া হচ্ছে তিন লাখ টাকা। আর ২২ থেকে ২৫ মণ ওজনের বলদ (বৈল) ও ষাঁড়ের যার দাম পাঁচ লাখ টাকা ধরে রেখেছেন তিনি। এক প্রশ্নের জবাবে আনিছুর রহমান জাগো নিউজকে বলেন, কোরবানির ঈদে গরু বিক্রি করতে না পারলে খামারিদের সর্বনাশ হবে।

আনিছুর রহমান আগে ধান, পাট চাষ করতেন। ২০-২৫ বিঘা জমি চাষ করেও তার অভাব ফুরাত না। ২০০৯ সালে পাঁচটি ষাঁড় ও পাঁচটি গাভি নিয়ে তিনি গরু পালন শুরু করেন। পরের বছর তিনি ১০টি ষাঁড় পালন ও বিক্রি করে হিসাব-নিকাশ করে দেখেন ২০-২৫ বিঘা জমির আবাদের চেয়ে অনেক বেশি লাভ হয়েছে। তখন থেকে তিনি চাষাবাদ ছেড়ে দেন। শুধু পাঁচ বিঘা জমি গরুর ঘাস চাষ বাবদ রেখে বাকি সব বর্গা দিয়ে দেন। এখন তার খামারে ৮৩টি ষাঁড় ও বলদসহ মোট ১৫০টি গরু আছে। খামারে গরু মোটাতাজাকরণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয় আনিছুর রহমানের সঙ্গে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us