শখের ঘুড়ির দৈর্ঘ্য ১৩ হাত। তৈরি করেছেন কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার সদরপুর ইউনিয়নের সাইফুল ইসলাম। তিনি এ বছর প্রায় ১৫০টি ঘুড়ি তৈরি করেছেন। এর মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড় ঘুড়ি। শখ করে নিজের ঘুড়িটি সবচেয়ে বড় করে তৈরি করেছেন। প্রতিদিন সন্ধ্যায় সদরপুর এলাকার একটি মাঠ থেকে এই ঘুড়িটিকে আকাশে তুলছেন সাইফুল ইসলাম। এত বড় ঘুড়ি দেখতে স্থানীয়রা মাঠে ভিড় করে।
সাইফুল ইসলাম বলেন, করোনার মধ্যে এবছর ঘুড়ি বেশি তৈরি করা হয়েছে। বিগত দিনে এত ঘুড়ি তৈরি করা হয়নি। আমি ছোট ঘুড়ি দিনে ৩-৪টি তৈরি করি। কাউকে বিনামূল্যে বানিয়ে দেই, কেউ খুশি হয়ে টাকা দেয়। আবার কারো কাছ থেকে মজুরি নিই।
তিনি বলেন, ২০০ টাকা থেকে শুরু ঢাউক ঘুড়ি। যে যেমন দেয়। আমার নিজের এই ১৩ হাত ঘুড়ি তৈরি করতে দুই দিন সময় লেগেছে। মঙ্গলবার মাঠে তুলেছিলাম। খুব ভালো লাগছে। অনেকেই দেখতে আসে। এত বড় ঘুড়ি এই এলাকায় আগে কেউ তৈরি করেনি।