ত্রুটিপূর্ণ বিদ্যুৎ বিল সংশোধন হচ্ছে : সংসদে নসরুল হামিদ

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২৯ জুন ২০২০, ১৩:২৭

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ত্রুটিপূর্ণ বিল দ্রুত সংশোধনসহ বকেয়া বিদ্যুৎ বিল আদায়ে ছয় দফা পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। আজ সোমবার (২৯ জুন) সংসদে প্রশ্নোত্তরে পর্বে তিনি এ তথ্য জানান। চট্টগ্রাম-৩ আসনের মাহফুজুর রহমানের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশে কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হওয়ায় সরকার করোনা সংক্রমণ রোধে ২৬ মার্চ থেকে দেশব্যাপী সাধারণ ছুটি ঘোষণা এবং এলাকাভিত্তিক লকডাউন কার্যকর করায়, গ্রাহকদের অসুবিধার কথা বিবেচনা করে আবাসিক গ্রাহকদের ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ্রিল ও মে মাসের বিদ্যুৎ বিল সারচার্জ ছাড়া ৩০ জুনের মধ্যে পরিশোধের সুযোগ দেয়া হয়। ফলে অধিকাংশ গ্রাহক বিল পরিশোধ থেকে বিরত থাকায় বিপুল পরিমাণে বকেয়ার সৃষ্টি হয়েছে।


প্রতিমন্ত্রী বলেন, বকেয়া বিল আদায়ের লক্ষ্যে যেসব কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে তা হলো, কয়েক মাসের ইউনিট একত্র করে একসঙ্গে অধিক ইউনিটের বিল না করা, মাসভিত্তিক পৃথক পৃথক বিদ্যুৎ বিল তৈরি করা, একসঙ্গে অধিক ইউনিটের বিল করে উচ্চ ট্যারিফ চার্জ না করা, ত্রুটিপূর্ণ বা অতিরিক্ত বিল দ্রুত সংশোধনের ব্যবস্থা করা, মে মাসের বিদ্যুৎ বিল (যা জুন মাসে তৈরি হচ্ছে) মিটার দেখে সঠিকভাবে প্রস্তুত করা এবং মোবাইল, বিকাশ, জি-পে, রবিক্যাশ, অনলাইনে ঘরে বসে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের সুযোগ সৃষ্টি।



ভোলার এমপি নুরুন্নবী চৌধুরীর প্রশ্নের জবাবে জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশে এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত ২৭টি গ্যাসক্ষেত্রের মধ্যে বর্তমানে ২০টি থেকে গ্যাস উত্তোলন করা হবে। প্রসেস প্ল্য্ন স্থাপন করে ভোলা নর্থ গ্যাসক্ষেত্র থেকে গ্যাস উত্তোলন করা যাবে। রূপগঞ্জ এবং সাঙ্গু গ্যাসে ক্ষেত্রের গ্যাস নিঃশেষ হয়ে যাওয়ায় উত্তোলন বন্ধ রয়েছে। বাকি ৪টি গ্যাসক্ষেত্রের সীমিত গ্যাস মজুত, কমার্শিয়াল ভায়াবিলিটি, আইনগত জটিলতা ইত্যাদি বিবেচনায় গ্যাস উত্তোলনের বিষয়টি পুনঃমূল্যায়ন প্রয়োজন। বিগত ৫ বছরে (২০১৫ সাল হতে বর্তমান পর্যন্ত) খননকৃত নতুন কূপের সংখ্যা ২৫টি। এইচএস/এনএফ/এমকেএইচ
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us