গত বছর লর্ডসে সেই ফাইনালে ১০০ ওভার শেষে ম্যাচ ছিল ‘টাই’, সুপার ওভার শেষেও দুই দলের রান ছিল সমান। শেষ পর্যন্ত বাউন্ডারি সংখ্যায় চ্যাম্পিয়ন হয় ইংল্যান্ড। এত কাছে গিয়েও ট্রফি ছুঁতে না পারার বেদনায় পুড়তে হয় নিউ জিল্যান্ডকে।বাউন্ডারির সংখ্যায় জয়-পরাজয় নির্ধারণের নিয়ম নিয়ে ফাইনালের পর ক্রিকেট বিশ্বজুড়ে সমালোচনা হয় তুমুল। পরে আইসিসি নিয়মে পরিবর্তন আনে। এখন সুপার ওভার ‘টাই’ হলেও কোনো দল জয়ী না হওয়া পর্যন্ত সুপার ওভার একটির পর একটি হতেই থাকবে।তবে এই নিয়মও পছন্দ নয় টেইলরের।
একটি ক্রিকেট ওয়েবসাইটকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নিউ জিল্যান্ডের সফলতম ব্যাটসম্যান বললেন, ওয়ানডেতে সুপার ওভারের প্রয়োজনই দেখেন না তিনি।“ ওয়ানডে ম্যাচে সুপার ওভারের ব্যাপারটি এখনও আমার বোধগম্য নয়। ওয়ানডে ম্যাচ এত লম্বা সময় ধরে খেলা হয় যে, ‘টাই’ ম্যাচ ‘টাই’ হিসেবে থেকে গেলেও সমস্যার কিছু দেখি না। টি-টোয়েন্টি ম্যাচে হয়তো এটা করা যেতে পারে, ফুটবল বা অন্যান্য খেলার মতো জয়ী বের করার ব্যাপার থাকতে পারে। কিন্তু ওয়ানডে ম্যাচে সুপার ওভারের প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না আমার। যৌথভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা যেতেই পারে।”
টেইলর জানালেন, গত বিশ্বকাপের ফাইনালে মূল ম্যাচ শেষে অবাক হয়েছিলেন সুপার ওভারের কথা জেনে। “ বিশ্বকাপে সত্যি বলতে, আমি আম্পায়ারের কাছে গিয়ে বলেছিলাম, ‘দারুণ ম্যাচ হলো’, জানতামই না যে সুপার ওভার আছে!