বাবা, আমাদের সফলতা দেখে যেতে পারলে না!

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২১ জুন ২০২০, ১২:২৭

ফাত্তাহ তানভীর রানা বাবাকে নিয়ে আমার তেমন কোনো স্মৃতি নেই, তবে অনুভূতি রয়েছে। বাবাকে ধন্যবাদ দিতে পারিনি বা সরিও বলতে পারিনি। কারণ ভালো-মন্দ কিছু বোঝার বয়স হওয়ার আগেই (আমার সাত বছর বয়সে) বাবা হার্ট অ্যাটাক করে চলে যান না ফেরার দেশে। বাবা আমার দাদার বড় ছেলে ছিলেন; তাই ছোট ভাইদের মানুষ করার দায়িত্ব তিনি কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন। আমার একজন কাকা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলেন, অন্যজন প্যারামেডিক্স চিকিৎসকের চাকরি পেলেন, আরেকজন প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক হলেন।

আবার একজন ফুফু গ্রাজুয়েটও হলেন। আমার চাচা-ফুফুরা সবাই আমাদের বাসায় থাকতেন। তবে এর মাঝে আমাদের বাসায় থেকেও এসএসসি পাস করার পর লেখাপড়া থেকে বঞ্চিত হলেন আমার মা! আমার বাবা নাটোর গুরুদাসপুরের বিলচলন শহীদ সামসুজ্জোহা কলেজের বোটানি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ছিলেন। সঙ্গত কারণেই তাঁর অগণিত ছাত্র-ছাত্রী ও গুণগ্রাহী ছিল।

আমাদের বাসা ছিল উপজেলা সদরে; সেই সূত্র ধরে আমাদের বাসায় অনেক এসএসসি পরীক্ষার্থী থাকত। আমার বাবা মোহাম্মদ আলী বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের সাথেও যুক্ত ছিলেন। এসব ভালোবাসার মানুষ, পরিবার-পরিজন ছেড়ে আমার বাবা ১৯৯০ সালের জুন মাসে কোনো এক বিকেলে চলে গেলেন নক্ষত্রের ওপারে।  আমরা যখন বড় হচ্ছিলাম, আমাদের বাবার কাছে যখন আমাদের প্রয়োজন শুরু হলো; তখন বাবা পাশে নেই।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us