যুবলীগ নেতাকে খুনের পর রক্তমাখা জামা পরেই পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন তারা

সমকাল প্রকাশিত: ২০ জুন ২০২০, ১১:১২

বগুড়ার আলোচিত তালেব হত্যার রহস্য উন্মোচন করেছে পুলিশ। খুনের সঙ্গে জড়িত ২ জনকে পুলিশ শুক্রবার রাতে গ্রেফতার করেছে। তারা পুলিশের কাছে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্রও উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ জানায়, খুনের সময় খুনিদের জামা কাপড়ে রক্ত লেগে যায়। ওই রক্তমাখা জামা কাপড় না পাল্টিয়েই পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন তারা। পরে বগুড়া শহরতলীর বারপুর এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

তারা হলেন- শহরের আকাশতারা মধ্য পাড়ার আফসার প্রামানিকের  ছেলে চান মিয়া (২১) এবং একই এলাকার কাইউম প্রামানিকের ছেলে বাপ্পারাজ ওরফে বাপ্পা (২২)। সামান্য মনোমালিন্য নিয়ে গত ১৪ জুন দিনের বেলায় প্রকাশ্যে তালেবকে খুন করেন তারা।জেলা গোয়েন্দা শাখার ইন্সপেক্টর এমরান মাহমুদ তুহিনের নেতৃত্বে একটা চৌকস টিম শহরের বারপুর এলাকা থেকে রক্তমাখা পোশাক পরা অবস্থায় তাদের গ্রেফতার করে।

পুলিশ কর্মকর্তা তুহিন জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। গত ১৪ জুন রোববার দুপুর দেড়টার দিকে সাবগ্রাম বাজার ইউনিট যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু তালেবকে(৩৫) শহরের আকাশতারা জুট মিলের সামনে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ঘটনার পরপরই পুলিশ সুপার মো. আলী আশরাফ ভূঞা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে সংশ্লিষ্ট সবাইকে দ্রুত ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটন এবং আসামি গ্রেফতারের নির্দেশনা দেন। ঘটনার পরদিন নিহত তালেবের স্ত্রী বাদি হয়ে বগুড়া সদর থানায় একটা হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় তিনজনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাতনামা ৭/৮ জনকে আসামি করা হয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us