You have reached your daily news limit

Please log in to continue


খানাখন্দে ভরা সড়ক, মেলেনি সরকারি বরাদ্দ

বরিশাল-ভোলা-লক্ষ্মীপুর আঞ্চলিক মহাসড়কটিতে প্রায় দুই বছর ধরে খানাখন্দ সৃষ্টি হয়ে মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। মেঘনা নদী হয়ে এ সড়কটি দেশের দক্ষিণাঞ্চলসহ প্রায় ২১টি জেলার সহজ যোগাযোগ মাধ্যম। কিন্তু একটু বৃষ্টিতে খানাখন্দগুলো পানি ভর্তি হয়ে কাঁদায় পরিণত হয়। এতে যে কোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার শঙ্কা রয়েছে। স্থানীয়ভাবে এটি লক্ষ্মীপুর-মজুচৌধুরীর হাট সড়ক হিসেবে পরিচিত। তবে এ ব্যপারে জেলা সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্র জানিয়েছে, সরকার সড়ক সংস্কারের জন্য কোন বরাদ্দ দিচ্ছে না। এ কারণে সড়কটি খারাপ জেনেও সংস্কারের কাজ করা যাচ্ছে না। তবে যে পরিমাণ অর্থ তাদের কাছে বরাদ্দ আছে তা দিয়ে, সড়কের যেসব স্থানে বেশি সমস্যা সেগুলো মেরামত করা হচ্ছে। খুব শিগগিরই সড়কটির সমস্যা সাময়িকভাবে সমাধান করা হবে। শুক্রবার (১৯ জুন) দুপুরে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার শাকচর ইউনিয়নের বিইউ চৌধুরী ফিশারি এলাকায় সড়কের কাঁদা ভর্তি গর্তে চট্টগ্রামগামী যাত্রীবাহী বাস, বালুবাহী ট্রাক, লেগুনা ও সিএনজি চালিত অটোরিকশা আটকে যায়। এসময় বাসের সামনের দিক সড়কে কার্পেটিংয়ের সঙ্গে লেগে থাকতে দেখা যায়। পরে শ্রমিকরা চাকার নিচ থেকে কাঁদা সরিয়ে গাড়ি নিয়ে স্থান ত্যাগ করে। এদিকে মজুচৌধুরীর হাট ফেরিঘাট ও লঞ্চঘাট হওয়ায় প্রায় ১০ কিলোমিটারের সড়কটি জেলার সবচেয়ে বেশি ব্যস্ততম সড়ক। আবার মজুচৌধুরীর হাট এলাকার আশপাশে অন্তত ১০টি বালু মহাল রয়েছে। যেখান থেকে লক্ষ্মীপুরসহ আশপাশের জেলায় বালু বিক্রি হয়। মেঘনার নদী হয়ে দেশের ২১ জেলার যোগাযোগ থাকায় যাত্রীবাহীবাস প্রতিনিয়ত আসা যাওয়া করে। আর প্রতিদিনই এমন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে গাড়ি চালক ও যাত্রীদের। প্রায়ই বিকল হয়ে পড়ে যানবাহন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন