বাইরে লেখা ‘সেলুন’। ভেতরেও চলছে চুল কাটাকাটির কাজ। কিন্তু বাইরে থেকে বোঝার কোনো উপায় নেই যে, চুল কাটার আড়ালে চলে মেডিকেল অক্সিজেন সিলিন্ডার বিক্রির ব্যবসাও। যা অনুমোদনহীন ও অবৈধ। করোনাকালে মানুষের অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে এগুলো আবার অন্তত তিনগুণ দামে বিক্রি করেন সেলুনের মালিক গোকুল কুমার।
সেলুন দোকানে চার থেকে পাঁচটি করে সিলিন্ডার রাখেন গোকুল। ওই পাঁচটি বিক্রি হয়ে গেলে তিনি পুনরায় সিলিন্ডার নিয়ে আসতেন। তারা একটি সিন্ডিকেট মেইনটেইন করেন। সিন্ডিকেটের মাধ্যমেই মূলত অধিক মূল্যে বাসাবাড়িতে এই অক্সিজেন সিলিন্ডার সাপ্লাই দিতেন তারা। মানুষ বিপদে পড়ে তাদের কাছ থেকে এই অক্সিজেন কিনতেন।