সুস্থ পেশি, ওজন নিয়ন্ত্রণ, উজ্জ্বল ত্বক ও চুলের জন্য কাঠবাদাম খাওয়া বেশ উপকারী। এসকল গুণাগুণের জন্য একে ‘সুপার ফুড’ বলেও অভিহিত করা হয়।পুষ্টি-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে খাদ্য তালিকায় কাঠ-বাদাম যোগ করার উপকারিতা সম্পর্কে ভারতের জেনেটিক হিলিং’য়ের প্রধান ডা. অমোল রাউতের দেওয়া মতামত এখানে জানানো হল। • কাঠবাদাম উচ্চ ক্যালরি সমৃদ্ধ, নিম্ন কার্বোহাইড্রেট, উচ্চ প্রোটিন, ভালো ফ্যাট ও উচ্চ আঁশ সমৃদ্ধ যা দুইবেলার খাবারের মাঝে নাস্তা হিসেবে খুব উৎকৃষ্ট।
একমুঠ কাঠবাদাম নাস্তা হিসেবে খাওয়া, বাইরের ভাজাপোড়া খাবার থেকে বিরত রাখতে সাহায্য করে।• এটা হজম ক্রিয়া উন্নত করে এবং উচ্চ আঁশ সমৃদ্ধ হওয়ায় তা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।• এটা অন্ত্রের ভালো ব্যাক্টেরিয়া সৃষ্টিতে সহায়তা করে।• যাদের ‘ল্যাক্টোজ ইন্টলারেন্স’ বা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে তাদের জন্য গ্লুটেইন ও ল্যাকটোজের বিকল্প হিসেবে কাঠবাদাম ও কাঠবাদামের দুধ খাওয়া ভালো।• কাঠ-বাদাম ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন, ভিটামিন ই ও বায়োটিন সমৃদ্ধ যা ত্বক ও চুলের প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবারহ করতে সহায়ক।
এটা ত্বক আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে এবং চুল উজ্জ্বল ও শক্ত করতে সহায়তা করে।• কাঠবাদামের তৈরি তেল, বাটার ও দুধ ত্বক পরিচর্চায় ব্যবহার করা যায়। • কাঠবাদাম হৃদপিণ্ড ভালো রাখতে সহায়তা করে। এর ‘আনস্যাচুরেইটেড ফ্যাট’ খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে এবং ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সহায়তা করে।