লন্ডন টাওয়ারের এই গুপ্ত ঘরে যে ভয়ঙ্কর কর্মকাণ্ড ঘটত

ডেইলি বাংলাদেশ প্রকাশিত: ০৭ জুন ২০২০, ১৪:০২

এক রাতে লন্ডন টাওয়ার থেকে দুই কয়েদী পালাচ্ছিলেন। ১৫৩৪ সালের কোনো এক রাতের ঘটনা এটি। যদিও দুই কয়েদীই আলাদাভাবে পালিয়ে যাচ্ছিলেন। কেউই কারো কথা জানতেন না। একজন ছিলেন এলিস টানকারভিলি নামের নারী অন্যজন জন বাউড পুরুষ কয়েদী।  তারা দুইজনই চুরির অপরাধে বন্দী হয়েছিলেন। টাওয়ারের প্রবেশদ্বারে এসে দুইজনের দেখা হয়ে যায়। একজন অন্যজনকে দেখে মুগ্ধ দৃষ্টিতে তাকিয়েছিলেন। প্রেমে পড়ে যান একে অপরের। এটিই তাদের জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়। রক্ষীদের কাছে ধরা পড়ে যায় দুইজনই। তাদের সাধারণ শাস্তি থেকে লিটল ইজে দেয়া হয়। 

লন্ডনের ঐতিহাসিক দুর্গ টাওয়ার অব লন্ডন একসময় রাজকীয় বাসভবন ছিল। তবে শুধু তাই ই নয়, এটি পৃথিবীব্যাপী পরিচিত আরো অনেক বৈশিষ্ট্যের জন্য। কখনো অস্ত্রাগার, কখনো কোষাগার, কখনো বা নথিপত্রের ভাণ্ডার। আবার কখনো ব্যবহৃত হয়েছে ইংল্যান্ডের রাজকীয় গয়না ও সম্পদের ভাণ্ডার হিসেবে।

প্রায় সব ভূমিকাতে কাজে লাগানো হয়েছে এই ঐতিহাসিক ভবনটিকে। তবে সবচেয়ে বেশি পরিচিত এর ভয়ংকর কয়েদখানা এবং নির্যাতন কক্ষের জন্য। টাওয়ারটি তৈরির পর থেকেই এর কারাগার দেখা পেয়েছিল বেশ কিছু ইতিহাস প্রসিদ্ধ কয়েদীর। তার মধ্যে উঠতি বিপ্লবী থেকে শুরু করে লাঞ্ছিত রাজবংশীয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us