নীরবে করোনা ছড়াচ্ছেন যারা

সময় টিভি প্রকাশিত: ০৩ জুন ২০২০, ০৯:৫১

অচেনা মহামারি কোভিড-১৯ রোগের লক্ষণ হিসেবে জ্বর, কাশি, গলাব্যথা ও স্বাদ-গন্ধের অনুভূতি চলে যাওয়াসহ বিভিন্ন উপসর্গ দেখা যাচ্ছে। কিন্তু এ রোগের বাহক এমন কিছু মানুষ আছেন যাদের দেহে কোনো ধরনের উপসর্গই দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু তারা প্রাণঘাতী ভাইরাসটি বহন করছেন, এমনকি নীরবে অন্যদের সংক্রমিত করে চলেছেন। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ঠিক কত মানুষের মধ্যে এরকম ‘উপসর্গবিহীন’ সংক্রমণ ঘটেছে এবং এই ‘নীরব বিস্তারকারীরাই’ এই ভাইরাস এত ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার জন্য দায়ী কিনা-তা জানা এখন খুবই জরুরি হয়ে পড়েছে।


এ বিষয়ে বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন উঠে এসেছে বিস্তারিত: সিঙ্গাপুরের গির্জার একটি উদাহরণ: জানুয়ারির ১৯ তারিখ সিঙ্গাপুরের দ্য লাইফ চার্চ অ্যান্ড মিশন নামের গির্জাটিতে রোববার সকালের প্রার্থনায় যারা জড়ো হয়েছিলেন, তারা কেউ ভাবতেই পারেননি যে এখান থেকে করোনাভাইরাসের বিশ্বব্যাপী সংক্রমণের সূচনা ঘটতে যাচ্ছে। সেদিন সেই প্রার্থনায় উপস্থিত ছিলেন এক প্রৌঢ় দম্পতি। ওই দম্পতিটির দুজনেরই বয়স ৫৬। দুজনের কারোরই কোনো কাশি ছিল না, অন্য কোনো উপসর্গ বা স্বাস্থ্য সমস্যাও ছিল না। ফলে গির্জার কারোরই তাদের নিয়ে অন্য কিছু ভাবার কোনো কারণ ছিল না।


সমস্যা হলো, তারা সেদিন সকালেই সিঙ্গাপুর আসেন চীনের উহান শহর থেকে–যা তখন করোনাভাইরাস সংক্রমণের কেন্দ্রবিন্দু। প্রার্থনা শেষ হবার সঙ্গে সঙ্গেই তারা চার্চ থেকে চলে গিয়েছিলেন। এর পর তিন দিন যেতে না যেতেই ঘটনা খারাপ দিকে মোড় নিতে শুরু করলো। জানুয়ারির ২২ তারিখে প্রথমে সেই নারী অসুস্থ হয়ে পড়লেন, আর দুদিন পর অসুস্থ হলেন তার স্বামী। পরে এক সপ্তাহের মধ্যে সিঙ্গাপুরের তিনজন স্থানীয় লোক অসুস্থ হয়ে পড়লেন।


কোথা থেকে কীভাবে তারা সংক্রমিত হলেন–কেউ বুঝতে পারছিল না। সিঙ্গাপুরে করেনাভাইরাস বিস্তারের সেখান থেকেই সূচনা। রোগের উৎস সন্ধানকারী গোয়েন্দা: সিঙ্গাপুরের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সংক্রামক রোগ বিভাগের প্রধান ভারনন লী বলেন, ‘আমরা একেবারেই বোকা বনে গিয়েছিলাম।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us