প্রাণহীন ঈদ অর্থনীতি: গত বছরের তুলনায় কেনাকাটা কমেছে ৫৬ হাজার কোটি টাকার!

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ২৬ মে ২০২০, ১২:১৫

পবিত্র ঈদুল ফিতর বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। পুরো মাস রোজা রাখার পর নিজের সেরা পোশাক পরে, সুগন্ধী ব্যবহার করে, মিষ্টান্ন খেয়ে ঈদের নামাজে অংশ নেওয়ার কথা বলা আছে ধর্মীয় রীতিতে। সংখ্যাগুরু মুসলমান তাই এই ঈদ উপলক্ষে নিজের ও পরিবার সদস্য-স্বজনদের জন্য কেনাকাটা করতে দোকানে যেতে ভালোবাসে। আর এ কারণেই এই উৎসবে সাধারণত নতুন পোশাক, জুতা, স্যান্ডেল, নারীদের গহনা, প্রসাধনী, অলঙ্কার ও বিভিন্ন দ্রব্যসামগ্রী, খাদ্যপণ্য সামগ্রী কেনাকাটার ধুম পড়ে। তার সঙ্গে এটা-ওটা দরকারি জিনিস যোগ হতে হতে নাড়াচাড়া পড়ে পুরো অর্থনীতিতে। 

তবে এ বছর এর পুরো ব্যতিক্রম। প্রায় দুই লাখ কোটি টাকার এই ঈদের অর্থনীতি করোনা ভীতিতে এবার প্রায় পুরোটাই স্থবির ছিল। ব্যবসায়ীদের দাবি,  ঈদে কেনাকাটা কমেছে অন্তত ৫৬ হাজার কোটি টাকার।অদৃশ্য করোনাভাইরাসের কারণে গত ২৬ মার্চ থেকে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। আরেকটি সার্বজনীন উৎসব পহেলা বৈশাখের সময় বন্ধ থাকার পর এই ঈদ উৎসবেও বন্ধ ছিল দেশের বেশিরভাগ শপিংমল, মার্কেট, দোকানপাট। ফলে যে ঈদ ধর্মীয় উৎসবের পাশাপাশি বাজার ও দেশের অর্থনীতি চাঙা করতো এবার তার প্রায় কিছুই নেই। 

বন্ধ শপিংমল, দোকানপাটগুলোর দিকে চেয়ে এবার শুধুই দীর্ঘশ্বাস ফেলেছেন সেই ব্যবসায়ীরা- অন্যান্যবার একই জায়গায় বেচাকেনায় যাদের দম ফেলার অবকাশ থাকতো না। যারা খুলতে পেরেছেন হতাশ তারাও।করোনা ঝুঁকি নিয়েও সরকারের বিশেষ অনুমতিতে গত ১০ মে থেকে সারাদেশে যেসব শপিংমল, মার্কেট, দোকানপাট খুলেছিল সেগুলোর প্রথম শর্ত ছিল স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে, সামাজিক দূরত্ব মানতে হবে এবং বিকাল চারটার মধ্যেই দোকানপাট বন্ধ করতে হবে। ফলে বেঁধে দেওয়া সময় থাকায় এসব নিয়মের প্রায় কিছুই পূরণ করতে পারেননি ব্যবসায়ীরা। অন্যদিকে, ক্রেতাদের ছিল উপচে পড়া ভিড় এবং স্বাস্থ্যবিধি ও সরকারি নির্দেশ না মানার প্রবণতা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us