ইউরোপের অন্যান্য দেশের তুলনায় নতুন করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকানোর ক্ষেত্রে সুইডেনের পদক্ষেপ ছিল ভিন্ন। কঠোর লকডাউনের পথে দেশটি হাঁটেনি। খোলাখুলি না বললেও ‘হার্ড ইমিউনিটি’ বা জনসংখ্যার বড় একটি অংশের মধ্যে প্রাকৃতিকভাবে ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ তৈরির পথে হেঁটেছে সুইডেন। এ পথে হাঁটার পর দেখা গেছে, এপ্রিল শেষে রাজধানী স্টকহোমের মাত্র ৭ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষের মধ্যে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে।