মাইক্রোবাসটি রূপনগর ভেড়িবাঁধে ওঠার পর সহকারী প্রকৌশলী আনিসুর রহমান সেলিম ইশারা দেন, নির্বাহী প্রকৌশলী দেলোয়ার হোসেনের গলা চেপে ধরতে। সঙ্গে সঙ্গেই আমি গলায় রশি পেঁচিয়ে টান দেই। তখন সহকারী প্রকৌশলী সেলিমও দেলোয়ারকে চেপে ধরেন। দেহ নিস্তেজ হয়ে গেলে উত্তরার ১৭ নম্বর সেক্টরের খালি পয়েন্টে রাস্তার পাশে লাশ ফেলে দেই। মোবাইল ফোনটি লেকে ফেলে দেওয়া হয়। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী দেলোয়ার হোসেন হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তারের পর ভাড়াটে খুনি শাহীন গতকাল আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। শাহিনের জবানবন্দিতে বেরিয়ে আসে চাকরি জীবনে একজন সহকর্মীকে হত্যার মর্মান্তিক কাহিনী।