করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে দেশব্যাপী লকডাউনে অনলাইনে বিলাসবহুল বা অপ্রয়োজনীয় পণ্যদ্রব্যের বাজার থমকে গেলেও শুরু থেকেই জমে উঠেছিল নিত্যপণ্যের বাজার, তবে এখন ঈদের কেনাকাটাতেও বেশিরভাগ মানুষ এই অনলাইন বা ই-কমার্স সিস্টেমকে বহুল আকারে বেছে নিচ্ছে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে দেশব্যাপী লকডাউনে অনলাইনে বিলাসবহুল বা অপ্রয়োজনীয় পণ্যদ্রব্যের বাজার থমকে গেলেও শুরু থেকেই জমে উঠেছিল নিত্যপণ্যের বাজার, তবে এখন ঈদের কেনাকাটাতেও বেশিরভাগ মানুষ এই অনলাইন বা ই-কমার্স সিস্টেমকে বহুল আকারে বেছে নিচ্ছে। এতে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে ৩-৪ গুণ বেশি বেচাকেনা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্নিষ্টরা।অনলাইন কেনাকাটায় অভ্যস্ত ক্রেতারা অনেক আগে থেকেই। তবে অনেকেই জানান, হাতে ধরে দেখে কেনাকাটা করাটাকে বেশিরভাগ ক্রেতাই প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। ঈদ কেনাকাটায় ঘুরেফিরে কেনাকাটা ঈদ আনন্দেরই একটা অংশ। তবে এবারের ঈদ সবার জন্যই অন্যরকম। আনন্দের দিক থেকে নিজেদের সচেতনতার কথাই সবার আগে চিন্তা করছেন সবাই।
এর কী প্রভাব পড়ছে দেশি ফ্যাশন হাউসগুলোতে? বেশিরভাগ দেশি ফ্যাশন হাউস এবং অনলাইনে ছোট ছোট পরিসরে ব্যাবসা করছেন যারা, তাদের উভয়ের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, অনলাইনভিত্তিক এ কাজগুলোতে বেশিরভাগ সময়ই দেখা যায় নারীরা ব্যবসাগুলো চালাচ্ছেন- তাদের সাধুবাদ জানাতেই হবে। তবে অনলাইনে বিদেশি পোশাক কেনাকাটা করার একটা নেতিবাচক প্রভাব দেশি হাউসগুলোর ওপরে পড়েছে বিগত বছরগুলোতে। তবে এবার বেশিরভাগ দেশি হাউসগুলো অনলাইন সেবাদানকেই ঈদের সময় কেনাকাটার প্রধান মাধ্যম হিসেবে উৎসাহিত করছেন।