You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দেশের ক্রিকেট ইতিহাসের প্রথম জয়ের ২২ বছর

প্রথম যেকোন কিছু মাহাত্ম্য সবসময়ই অনেক বেশি। প্রথম আসে বলেই পরের সব সাফল্যের যাত্রা শুরু হয়। বাংলাদেশের ক্রিকেটে সেই 'প্রথম' এর জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছে এক যুগেরও বেশি সময়। ১৯৮৬ সালের ৩১ মার্চ প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার পর, প্রথম জয়ের জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছে ১৯৯৮ সালের ১৭ মে পর্যন্ত। আজ থেকে ঠিক ২২ বছর আগে, এমনই এক ১৭ মে তারিখে দেশের ক্রিকেট ইতিহাসের প্রথম জয় পেয়েছিল আকরাম খানের দল। ভারতের হায়দরাবাদে কোকাকোলা ত্রিদেশীয় সিরিজে কেনিয়ার বিপক্ষে ৬ উইকেটে জিতেছিল বাংলাদেশ। সেটিই ছিলো টাইগারদের আরও অনেক জয়ের শুরু। তখনকার বিবেচনায় বাংলাদেশের চেয়ে অনেক শক্তিশালী দল ছিল কেনিয়া। তাদের সঙ্গে এর আগের দুই দেখায় পরাজয়ের ব্যবধান ছিল যথাক্রমে ১৫০ ও ৮ উইকেট। অর্থাৎ স্টিভ টিকোলো, আসিফ করিমদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতেও পারেনি বাংলাদেশ। সেই দলই ১৯৯৮ সালের ১৭ মে'তে দলীয় পারফরম্যান্সের সুবাদে হারিয়ে দেয় কেনিয়াকে। হায়দরাবাদের লাল বাহাদুর শাস্ত্রী স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় কেনিয়া। নির্ধারিত ৫০ ওভারের আগেই ২৩৬ রানে অলআউট হয়ে যায় তারা। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৫২ রান করেন রবি শাহ। এছাড়া হিতেশ মোদি ৪০ ও দীপক চুড়াসামা করেন ৩৬ রান। বাংলাদেশের হয়ে বল হাতে ৩ উইকেট নেন মোহাম্মদ রফিক। খালেদ মাহমুদ সুজন ও এনামুল হক মণির ঝুলিতে যায় ২টি করে উইকেট। রান তাড়া করতে নেমে একটি বাজি খেলেন অধিনায়ক আকরাম। সাধারণত লেট মিডলঅর্ডারে খেললেও, ২৩৭ রানের লক্ষ্যে ইনিংস সূচনা করতে পাঠান মোহাম্মদ রফিককে। সঙ্গে ছিলেন নিয়মিত ওপেনার আতহার আলি খান। দুজনের উদ্বোধনী জুটিতেই জয়ের ভিত পেয়ে যায় বাংলাদেশ। ইনিংসের ২৬তম ওভারে আউট হওয়ার ৮৭ বলে ১১ চার ও ১ ছয়ের মারে ৭৭ রান করেন রফিক। উদ্বোধনী জুটিতে আসে ১৩৭ রান। রফিক আউট হওয়ার পর জয়ের জন্য বাকি ছিল ১৪৪ বলে ১০০ রান। এ কাজটুকু সারেন অধিনায়ক আকরাম, ওপেনার আতহার, টপঅর্ডার আমিনুল বুলবুলরা। রফিকের আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের সঙ্গ দিয়ে ৯১ বলে ৪৭ রান করেন আতহার। এছাড়া মিনহাজুল আবেদিন নান্নু ১৪, আমিনুল বুলবুল ২২ ও আকরাম খান ৩৯ রান করলে দুই ওভার হাতে রেখেই জয় নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের। বোলিংয়ে ৩ উইকেট নেয়ার পর ব্যাটিংয়েও ম্যাচজয়ী ৭৭ রানের ইনিংস খেলা মোহাম্মদ রফিককে ম্যাচসেরা খেলোয়াড় হিসেবে বেছে নিতে কোন সমস্যাই হয়নি নীতিনির্ধারকদের।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন