ছেলেবেলা স্কুলের কথা বলে যিনি চার দেয়ালের গণ্ডির ভেতর থাকতে চাইতেন না। স্কুলে ভর্তি করার পর তিনি আচমকা কাঁদতে লাগলেন যে প্রাতিষ্ঠানিক গণ্ডিতে তার মন বসে না। দেশের হাজারো নামকরা পণ্ডিত, বিদ্বান সবাইকে আনা হলও তার বিদ্যাশিক্ষার জন্য। কিন্তু একে একে সকলে ব্যর্থ। সতেরো বছর বয়সে বিলেতে পাঠানো হলো ব্যারিস্টারি সম্পন্ন করার জন্য কিন্তু তাও ফিরতে হলো খালি হাতে। বড় দিদি সৌদামিনী দুঃখের সহিত বললেন, ‘ছেলেটার মানুষ হওয়ার আর কোনও উপায় রহিল না।’