শারজিল খানের প্রত্যাবর্তনের খবর এতটা ঝড় তুলবে কে জানত? নিষেধাজ্ঞা থেকে ফিরে এবারের পিএসএলেই যোগ দিয়েছেন এই ওপেনার। খুব একটা ভালো করেছেন বলা যাবে না, তবু পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড জানিয়েছে ভালো করলে পাকিস্তান দলের দরজা খোলা আছে ভালোমতোই। এ নিয়ে নিজের অসন্তুষ্টির কথা জানিয়ে বিতর্ক তুলেছেন মোহাম্মদ হাফিজ। মিয়াঁদাদ অত ঝামেলায় যাননি। সরাসরি বলেছেন, যারা ম্যাচ পাতানোর সঙ্গে জড়িত হয়, তাঁদের ফাঁসি দেওয়াই ভালো। শারজিলই প্রথম নন, পাকিস্তানে ম্যাচ পাতানো বা স্পট ফিক্সিংয়ের সঙ্গে জড়িত খেলোয়াড়ের সংখ্যা কম নয়। এই পিএসএলেই স্পট ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পেয়েও কর্তৃপক্ষকে জানাননি উমর আকমল। এ ঘটনায় এক বছরের নিষেধাজ্ঞা জুটতে পারে তাঁর। শারজিলের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা ছিল দুই বছর। কারণ শুধু প্রস্তাব পাওয়াতেই থেমেছিল না তাঁর অপকর্ম। বিশ্বকাপজয়ী মিয়াঁদাদ এমন অপরাধীদের জাতীয় দলে দেখা তো দূরে থাক, কোনোভাবেই ক্ষমা করতে চান না, ‘যারা স্পট ফিক্সিংয়ের সঙ্গে জড়িত হয়, তাদের কঠিন শাস্তি দেওয়া উচিত। স্পট ফিক্সারদের ফাঁসিতে ঝোলানো উচিত কারণ, এ অপরাধ খুন করার মতো। তাই শাস্তিও একই হওয়া উচিত। আমাদের একটি উদাহরণ সৃষ্টি করতে হবে যেন কেউ এ ধরনের কিছু আর কখনো চিন্তা করতে না পারে। এসব আমাদের ধর্মের সঙ্গে যায় না এবং সেভাবেই শাস্তি দেওয়া উচিত।’