জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট দল থেকে মাহমুদউল্লাহকে বাদ দেয়া হয়েছে মূলত অফ ফর্মের কারণে। এমনটাই মন্তব্য করেছেন বিসিবি পরিচালক ও সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাহমুদ সুজন। তবে, ঘরোয়া ক্রিকেটে প্রমাণ করলে আবারও সুযোগ থাকবে টেস্ট দলে ফেরার। এদিকে, আসন্ন প্রিমিয়ার লিগে অনেক ক্রিকেটার দল পাচ্ছে না। তাই ক্রিকেটারদের আন্দোলন নিয়েও সমালোচনা করেন সুজন। সর্বশেষ ফিফটি হ্যামিল্টনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। এরপর চার টেস্টের ৮ ইনিংসে বড় উইলো আসেনি। বরং ভারত-পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্টে মাহমুদউল্লাহর আউটের ধরন নিয়ে প্রশ্ন উঠে। অভিজ্ঞ এই ব্যাটসম্যানের অভিষেক ২০০৯ সালে ওয়েষ্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এরপর গেলো ১১ বছরে খেলেছেন ৪৯টি টেস্ট। সেঞ্চুরি তিনটি ফিফটি ১৬টি আর গড় ৩২ ছুইছুই। বাস্তবতা হলো। রঙ্গিন পোষাকে মাহমুদউল্লাহ যতোটা রাঙ্গান ততোটা নয় সাদা পোশাকের ক্রিকেটে। তাই কিনা বিকল্প ভাবনায় ক্রিকেট বোর্ড। সুজন বলেন, টিমের ভালো করতে হলে দল বদলের প্রয়োজন হলে সেটা হবে। এদিকে, এ মাসেই ঘরোয়া ক্রিকেটের অন্যতম আসর প্রিমিয়ারি লিগ মাঠে গড়ানো কথা রয়েছে। কিন্তু, অনেক ক্রিকেটার আছেন, যারা দল পাননি । এমন অবস্থায় বিপাকে ক্রিকেটাররা। চার মাস হতে চলো ক্রিকেটারদের আন্দোলনের। ক্রিকেটারদের দাবিও সব মেনে নিয়েছে বিসিবি। দাবিগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল প্রিমিয়ার লিগে প্লেয়ার বাই চয়েজ না রাখা। রাখেনি ক্রিকেট বোর্ড। উন্মুক্ত রেখেছে। কিন্তু, তার পরেও অনেক ক্রিকেটার দল পাচ্ছে না।