১৯৮০ এর দশকে নিকারাগুয়ার বধির শিশুরা নিজেদের মধ্যে একটি বিশেষ ভাষা ব্যবহার করে যোগাযোগ করতো। যেটি নিকারাগুয়ার সাংকেতিক ভাষা নামে পরিচিতি পেয়েছিল।