দেশীয় টেক্সটাইল এবং স্পিনিং খাত এখন ধ্বংসের মুখে। বস্ত্র নিয়ে সূ² ষড়যন্ত্র আছে। আন্তর্জাতিক চালে আটকে যাচ্ছে এ খাত। গত কয়েক বছরে বহু টেক্সটাইল মিল (তাঁত) বন্ধ হয়ে গেছে। এখন একে একে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে সুতা কলগুলো। যেগুলো চালু আছে, তাদের উৎপাদিত সুতা বিক্রি হচ্ছে না। গোডাউনে সুতার পাহাড় জমছে কিন্তু সুতা তৈরির জন্য তুলা নেই। স্পিনিং মিলগুলোতে বর্তমানে আড়াই লাখ টন সুতা অবিক্রীত অবস্থায় পড়ে আছে বলে জানা যায়, যার বাজারমূল্য প্রায় ৪৫ হাজার কোটি টাকা। প্রায়ই এমন সংবাদ ছাপছে আমাদের পত্রিকাগুলো। আর্ন্তজাতিক চক্র অত্যন্ত সুকৌশলে বাংলাদেশে পুরো বস্ত্র খাতকে করায়ত্তে নিয়ে নেওয়ার জন্য পরিকল্পিতভাবে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করছে বলে শিল্প মালিকদের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে। তারা যেভাবে সুতা, বস্ত্র ও গার্মেন্ট খাতকে ধীরে ধীরে গ্রাস করছে, তাতে আগামীতে ভিনদেশিদের একচেটিয়া ব্যবসার হাতে বাংলাদেশকে পুতুল হয়েই থাকেতে হবে।