ফিউশনের মাধ্যমে সূর্যে হাইড্রোজেন হিলিয়ামে পরিণত হয়৷ সম্ভবত নিউট্রিনো মহাবিশ্বের সবচাইতে বিস্ময়কর কণা৷ প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি এই কণা পৃথিবীতে আঘাত করে একে আলোকিত করে৷ অনেকটা সময় ধরে বিজ্ঞানীরা ভাবতেন এর ভর নেই৷ আজ আমরা জানি নিউট্রিনোর ভর আছে৷ বিষয়টি ভালো বোঝেন পদার্থবিজ্ঞানী ম্যাগনাস শ্ল্যোসার৷ তাঁর মতে, ধারণার চেয়েও ক্ষুদ্র এই কণা৷ তিনি বলেন, ‘‘নিউট্রিনোর ভরের সীমার অর্ধেক বলে ধারণা করা হচ্ছে৷ আগে যেটা ধারণা করা হতো দুই ইলেকট্রন ভোল্ট, এখন আমরা জানি তা এক ইলেকট্রন ভোল্টের চেয়েও কম৷ এর ধারণা করা কতটা কঠিন দেখুন, দশমিকের পরে একটি শূন্যের সাথে আরো ৩৬টি শূন্য বসিয়ে তারপর এক বসালে যত কিলোগ্রাম হয় ততটা৷ খুবই কম ওজন৷'' পৃথিবীর অনেক দেশ থেকে একশ' জনেরও বেশি বিজ্ঞানী ও বিশেষজ্ঞের একটি দলের অংশ হলেন ম্যাগনাস৷ ক্যাটরিন নামের একটি পরিমাপক দিয়ে পদার্থবিজ্ঞানের সবচেয়ে জটিল ধাঁধাগুলো মেলাচ্ছেন এরা৷