ঢাবি শিক্ষক রাশেদা রওনক খান। ছবি: সংগৃহীত সারাবিশ্বে আর কোথাও এভাবে মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ে মুনাফা করার মতো অমানবিক ও অনৈতিক ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট আছে কিনা কে জানে! এখানে বা বিশ্বের আরো যে কটি দেশে থেকেছি, সব সময় দেখেছি খাদ্য দ্রব্যের উপর মূল্যছাড় দিতে এক্সপেয়ার এর সময় ঘনিয়ে আসার অনেক পূর্বেই! আর আমাদের দেশে খাদ্য দ্রব্য প্রয়োজনে পঁচিয়ে নদীতে ফেলবে, তবুও দাম বাড়ানোর জন্য মজুত করে রাখে একটি চক্র। তাছাড়া কোন বিশেষ দিবস ঘনিয়ে এলে প্রতিটি পণ্যের উপর মূল্যছাড় দেবেই যেন ধনী গরীব নির্বিশেষে সকলেই বিশেষ উৎসবকে উপভোগ করতে পারে| এই হল ব্যবসার ক্ষেত্রে মানবিকতা! আমাদের দেশে বিশেষ উৎসব আসা মানেই জনগণের দুর্ভোগ বাড়িয়ে তুলে দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধি! রোজা বা ঈদ এলেই সব হুহু করে বাড়াতে থাকে পণ্যের দাম! আর সারা বছর ধরেই মূল্য বৃদ্ধির পাঁয়তারা তো আছেই!