চাঁদাবাজির জন্য একটি বাহিনী গড়ে তুলেছিলেন ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণের সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী ওরফে সম্রাট। কেউ চাঁদা দিতে না চাইলে প্রথমে তাঁকে লাঠিপেটা করা হতো। এতেও কাজ না হলে দেওয়া হতো বৈদ্যুতিক শক। এ জন্য বৈদ্যুতিক সরঞ্জামও ছিল তাঁদের। এর বাইরেও ১০টি ক্যাসিনো ছিল সম্রাটের। সম্রাটের বিরুদ্ধে রমনা থানায় দায়ের করা অস্ত্র আইনের মামলায় এসব অভিযোগ করেছে র্যাব।