প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতেরা কখনও মোবাইলের টাওয়ার বসানো, কখনও ঋণ পাইয়ে দেওয়ার নামে ফোন করত। গ্রাহকেরা রাজি হলে অল্প অল্প করে টাকা নেওয়া হত।