বিপর্যস্ত বাড়িগুলিতে একাধিক সোনার দোকান সহ স্যাকরার দোকান ছিল। চলতি মাসের শুরু থেকেই যেগুলি একেবারেই বন্ধ পড়ে রয়েছে। ফলে বাড়ছে অনিশ্চয়তা। সেই দিকে লক্ষ্য রেখেই এবার দোকান ঘর বানিয়ে দেওয়ার কথা বলছে কেএমআরসিএল।