ফিফার স্বীকৃতির অপেক্ষায় জয়া-সালমা

মানবজমিন প্রকাশিত: ২৬ আগস্ট ২০১৯, ০০:০০

দক্ষিণ এশিয়ায় চারজন নারী ফিফা রেফারি দায়িত্ব পালন করছেন। তাদের মধ্যে দুজন ভারতের আর একজন করে আছেন নেপাল ও ভুটানের। ফিফার পঞ্চম নারী রেফারি হওয়ার অপেক্ষায় বাংলাদেশের জয়া চাকমা। আর তার সহকারী হিসেবে অপেক্ষায় আছেন স্বদেশী সালমা আক্তার মনি। গত সপ্তাহে বাংলাদেশের নারী রেফারিদের ইতিহাসে মাইলফলক গড়েন এই দুজন। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ফিফার নির্দেশনা অনুযায়ী পরীক্ষা দিয়ে ফিফা রেফারি হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছেন তারা। এখন ফিফা থেকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পেলেই প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে আন্তর্জাতিক ম্যাচে বাঁশি বাজাতে পারবেন জয়া। সহকারী রেফারির দায়িত্ব পালন করতে পারবেন সালমা খাতুন। খেলোয়াড়ি জীবনের পর ২০১০ সালে রেফারিংয়ে মনোনিবেশ করেন রাঙামাটির মেয়ে জয়া। এর আগে লেভেল ৩, ২ ও ১ কোর্স শেষ করে জাতীয় পর্যায়ের রেফারি হয়েছেন। এবার বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা- ফিফার রেফারি হওয়ার ফিটনেস টেস্টে উত্তীর্ণ হয়েছেন। এখন শুধু ফিফা থেকে স্বীকৃতি পাওয়ার অপেক্ষা। স্বীকৃতি পেলে ২০২০ সালের জানুয়ারিতে ফিফার তালিকাভুক্ত রেফারি হয়ে যাবেন জয়া ও সালমা। এরপর এই দুজন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ম্যাচ পরিচালনা করতে পারবেন দেশ-বিদেশের ভেন্যুতে। এএফসি এলিট প্যানেলে যুক্ত হতে পারলে সুযোগ বেড়ে যাবে আরো। সেক্ষেত্রে আরো একটি পরীক্ষা দিতে হবে বাংলাদেশের এই দুই রেফারিকে। সে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারলে এএফসির বিভিন্ন টুর্নামেন্টে বাঁশি বাজাবেন তারা। সেখানে ভালো করলে মেয়েদের বড়বড় টুর্নামেন্টেও বাঁশি বাজানোর সুযোগ করে দিতে পারে ফিফা।সহকারী রেফারি হিসেবে নেত্রকোণার মেয়ে ইডেন কলেজের ছাত্রী সালমা আছেন অপেক্ষমানদের এই তালিকায়। ফিফার কোটা অনুযায়ী একজন রেফারি আর একজন সকহারী রেফারির দায়িত্ব পাবেন। ২০১০ সাল থেকে ফুটবল মাঠে বাঁশি বাজাচ্ছেন জয়া, সালমার শুরু ২০১৩ সালে। জয়া চাকমা ৩৫টি আন্তর্জাতিক ম্যাচে রেফারির দায়িত্ব পালন করেছেন আর ১৫টি ম্যাচে দায়িত্ব পালন করেছেন সালমা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us