পীযূষ কান্তি ভট্টাচার্য
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য
পীযূষ কান্তি ভট্টাচার্য যশোরের মণিরামপুরের দূর্বাডাঙ্গা ইউনিয়নের পাড়ালা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা সুধীর কুমার ভট্টাচার্য ও মাতা ঊষা রানী ভট্টাচার্য। ১৯৫৬ সালে খাজুরা এমএন মিত্র বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেন তিনি। যশোরের সরকারি মাইকেল মধুসূদন দত্ত মহাবিদ্যালয় থেকে এইচএসসি এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ ও এমএ পাস করেন পীযূষ কান্তি।
রাজনীতির পাশাপাশি শিক্ষকতা পেশায় জড়িত ছিলেন পীযূষ কান্তি ভট্টাচার্য। মশিয়াটি উচ্চ বিদ্যালয় ও গোপালপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন। খন্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে কেশবপুর ডিগ্রি কলেজেও শিক্ষকতা করেন। তিনি ১৯৬৪ সালে দূর্বাডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) পাড়ালা ওয়ার্ড থেকে ইউপি সদস্য নির্বাচিত হন। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানিরা পীযূষ কান্তি ভট্টাচার্যকে হত্যার করার জন্য হুলিয়া জারি করে।
সে সময় তিনি তাজউদ্দিন আহমেদ, সৈয়দ নজুরুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করে ভারতে মুজিব সরকারের শরণার্থীদের স্কুলে শিক্ষকতা করেন। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক হিসেবেও কাজ করেন পীযূষ কান্তি । ১৯৭৩ সালে মণিরামপুর ও কেশবপুরের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৮৭ সালে পীযূষ কান্তি অ্যাডভোকেট হিসেবে আইনজীবী সমিতিতে যোগদান করেন। তিনি দুই ছেলে ও দুই মেয়ের পিতা। তার স্ত্রী গৃহিণী।
Join Priyo to discover more contents
আরো কন্টেন্ট দেখতে প্রিয়তে যোগ দিন