You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দাবদাহের প্রভাব থেকে যেভাবে মানুষকে রক্ষা করা সম্ভব

বাতাসে ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় মৃদু দাবদাহ দেখা দিতে পারে। তাপমাত্রার সীমা যদি ৩৯ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে, তাহলে সেটাকে মাঝারি দাবদাহ বলা যেতে পারে। ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রায় অতি তীব্র দাবদাহ দেখা দিতে পারে। বর্তমানে দেশে মৃদু, মাঝারি ও অতি তীব্র দাবদাহ চলছে। চুয়াডাঙ্গা, পাবনা, রাজশাহী, টাঙ্গাইল, কুষ্টিয়া ও যশোর অঞ্চলে তীব্র থেকে অতি তীব্র দাবদাহ চলছে। অন্যদিকে ঢাকা, মৌলভীবাজার, চাঁদপুর, রংপুর, ময়মনসিংহ ও বরিশাল অঞ্চলে চলছে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের দাবদাহ। ইতোমধ্যে দেশে তাপমাত্রার অনাকাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধিতে হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়। বায়ুমণ্ডলে যদি এ মাত্রার দাবদাহ চলতে থাকে, তাহলে ২০২৪ সাল উষ্ণতম বছর হিসাবে চিহ্নিত হতে পারে।

বর্তমানে দেশে ৪৫টির বেশি জেলায় দাবদাহ চলছে। বাতাসে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ বেশি হওয়ায় অস্বস্তি বেড়ে যাচ্ছে। ভারি বৃষ্টিপাত না হওয়া পর্যন্ত দাবদাহ কমার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। বঙ্গোপসাগর থেকে মৌসুমি বায়ুর প্রবাহে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। প্রচণ্ড দাবদাহে অতিষ্ঠ মানুষ অধীর আগ্রহে বৃষ্টিপাতের অপেক্ষায় রয়েছে। বিদ্যমান জলীয়বাষ্পের ঘনীভবনে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনাও বেড়ে যেতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন