শীর্ষ নেতৃত্বের উপস্থিতিতে বাদানুবাদ এড়াতে উপজেলা নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে কোনো আলোচনা হয়নি। তবে এর অর্থ এই নয় যে মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে স্বজনদের প্রার্থী করার বিষয়ে ক্ষমা করে দেওয়া হয়েছে। বরং সময় নিয়ে, ‘কেস টু কেস’, অর্থাৎ প্রার্থী হওয়া স্বজনদের প্রত্যেকের বিষয় পৃথকভাবে পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পক্ষে ক্ষমতাসীন দলটি।
আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে এই ধারণা পাওয়া গেছে। অন্যদিকে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাতটায় সংসদ ভবনে আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের সভা অনুষ্ঠিত হবে। এতে দলের মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যরা থাকবেন। ওই বৈঠকে উপজেলা নির্বাচন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের কড়া বার্তা দিতে পারেন বলে দলটির নেতারা জানিয়েছেন। এ ছাড়া যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে, এমন মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের দলীয় নির্দেশনা অমান্য করার বিষয়টি ব্যক্তিগতভঅবে স্মরণ করিয়ে দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী।