You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঈদের নিরানন্দের দিকগুলোও বোঝা দরকার

এবারের ঈদে ছুটি ছিল লম্বা। মাসের ৮ ও ৯ তারিখ এবং নববর্ষের ছুটি যোগ করলে মোট সরকারি ছুটি হয় ১০ দিনের। লম্বা বৈকি! এ সময়ে যারা দেশের বাড়িতে, গ্রামের বাড়িতে গিয়েছেন তাদের আনন্দের সীমা ছিল না। বাবা-মায়ের সাক্ষাৎ লাভ, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গ লাভ এক অপার আনন্দের সময়। অফুরন্ত আনন্দ। বাড়তি পাওয়া প্রকৃতির সঙ্গে সাক্ষাৎ যোগাযোগ। রয়েছে অফুরন্ত তাজা অক্সিজেন। শিশুদের আনন্দ আরও বেশি। শহরে, ঢাকায় খোলা জায়গা নেই, মাঠ নেই। গ্রামে তারা দুরন্ত শিশুর মতো খেলাধুলা করতে পেরেছে। ঘাসে পা লাগিয়েছে। পুকুরে, নদীতে স্নান/গোসল করেছে। রোদের আস্বাদন নিয়েছে। গাছে ফল যা কিছু ফলেছে, তারও আস্বাদন নিয়েছে। তাজা মাছ, তাজা শাকসবজি, মাংস, ফলমূল খেতে পেরেছে তারা।

আর এ আনন্দে ইন্ধন জুগিয়েছে ‘ক্যাশ’। যারা ঢাকা ছেড়ে, শহর ছেড়ে গ্রামে গেছে, তারা ‘ক্যাশ’ নিয়ে গেছে। দিনমজুরও ‘ক্যাশ’ নিয়ে গেছে। প্রচুর ‘ক্যাশ’। এর সঙ্গে যোগ হয় ‘রেমিট্যান্সের’ টাকা। প্রবাসীদের টাকা। প্রচুর টাকা। প্রতি মাসে আসে প্রায় দুই বিলিয়ন ডলার। এক বিলিয়ন সমান শত কোটি। তার মানে ২০০ কোটি ডলার। ১২০ টাকা দরে টাকায় হয় ২৪ হাজার কোটি টাকা। ভাবা যায় কত ‘ক্যাশ’! বেতন-ভাতার টাকা, বোনাসের টাকা, সঞ্চয়ের টাকা, প্রবাসীদের পাঠানো টাকা-সব মিলে প্রচুর টাকা। তাও এক ঈদ উপলক্ষ্যে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন