You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চিকিৎসাসেবায় বিনিয়োগ ও দায়িত্বশীল পেশাদারিত্ব

আমি এখন ব্যাংককে। থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক, আসিয়ান দেশগুলোর একটি অন্যতম ব্যস্ত ব্যবসাবাণিজ্য, পর্যটন ও স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র। বাংলাদেশের চট্টগ্রামকে কেন্দ্র করে ব্যাংকক এবং ভারতের মুম্বাইকে ঘিরে একটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল হাব গড়ে তোলা, একটি আন্তঃসহায়তাকারী শিল্প বাণিজ্য বিপণন, গ্লোবাল ডিসট্রিবিউশন সেন্টার হিসেবে প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনার প্রস্তাব ছিল জাপানের। ১৯৯৫ সালের জাইকা বাংলাদেশকে প্রদত্ত প্রতিবেদনে সে পরিকল্পনার ইচ্ছা প্রকাশ পেয়েছিল। বাংলাদেশ সে পরিকল্পনা বাস্তবায়নে যথাসময়ে ইতিবাচক সাড়া দিতে সক্ষম হয়নি।

ইদানীং ভূরাজনীতির প্যাঁচে পড়ে বাংলাদেশ শ্যাম রাখি না কুল রাখির দ্বিধাদ্বন্দ্ব ও ধান্দায়। বাংলাদেশ দিনকে দিন এমন সব আন্তঃদেশীয় রশি টানাটানির অসুখন্ডবিসুখে (কর্মফল) ভুগতে বসেছে যে, তার অনেক স্বপ্ন মুকুলেই ঝরে গেছে, কোনো কোনো স্বপ্ন দুঃস্বপ্নে রূপান্তরিত হচ্ছে। দেশের আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক অর্থনীতি তথা সামষ্টিক অর্থনীতি ব্যবস্থাপনায় যেমন চ্যালেঞ্জ, আমাদের পারিবারিক সে ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যার স্বরূপ সন্ধানে আমরা এখন ব্যাংককে। দেশ ও জাতির আর্থসামাজিক, রাজনৈতিক অবস্থা-ব্যবস্থার সমস্যাদির সঙ্গে, ব্যক্তি ও পরিবারের স্বাস্থ্যসহ বিবিধ সমস্যার সাযুজ্য সহসা কিংবা সময়ের অবসরে মিলছে।

গুণগত মানসম্পন্ন শিক্ষা, জনস্বাস্থ্য ও আয়-ব্যয় বৈষম্য বিহারী আর্থসামাজিক রাজনৈতিক সমস্যার পরস্পর প্রযুক্ত ব্যক্তি, পরিবার, দেশ ও সমাজ জীবনে। সংসারের সদস্য সুস্থতায় ও উপযুক্ত শিক্ষায় সম্পদে পরিণত হলে সাবলম্বী পরিবার সুখের মুখ দেখতে পারে। পরিবার সুখী হলে সমাজ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতে পারে আর তাতে দেশ বহিরারোপিত নানান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শক্তি ও সাহস অর্জন করে টেকসই উন্নয়ন উন্নতির পথে এগোতে পারে। নানান দৈব দুর্বিপাক সত্ত্বেও উপযুক্ত ও দক্ষ মানবসম্পদের কারণে বহু দেশ তরতর করে এগিয়ে যাচ্ছে।

আবার কোনো কোনো দেশ উল্টো পথে হেঁটে, দেশ বা রাষ্ট্রকে সবল সক্ষম ও দক্ষ করতে গিয়ে তার বিরূপ প্রভাব সমাজ পরিবার ও ব্যক্তির জীবনে ফেলছে। ক্ষমতাবানদের হাত শক্তিশালী করতে গিয়ে ব্যক্তি ও পরিবার আয়বৈষম্যের শিকার হচ্ছে। রাষ্ট্র পরিচালনার এর কোনো একটি ক্ষেত্রে যদি বৈকল্য বা বিড়ম্বনা দেখা যায় তাহলে তা ওপরে এবং নিচে নানান ক্ষত সৃষ্টি হয়। সেই ক্ষত যদি দীর্ঘস্থায়ী হয় তাহলে তা গোটা দেশ ও জাতিকে জরা-ব্যধিগ্রস্ত করে ছাড়ে। এর নিরাময়ের একমাত্র উপায় ব্যক্তির সুস্থতা, সমাজের সুস্থতা তথা গোটা দেশের নৈতিক সুস্থতা। মাইক্রো থেকে ম্যাক্রো। এখন অবস্থা যদি এমন হয়, ব্যক্তি উপযুক্ত শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা না পেয়ে গোল্লায় যায়, তাহলে তাকে নিয়ে পরিবার কী করবে? তাতে হতবিহ্বল পরিবার দুর্দশাগ্রস্ত হলে সমাজ কী করবে? দেশ ও রাষ্ট্রেরও বা করণীয় কী? সেসব চিন্তার খোরাক পাচ্ছি এবারের এই ব্যাংকক সফরের সময়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন