You have reached your daily news limit

Please log in to continue


২০২৩-এ ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আসেনি ২০২৪-এ কি হবে?

বাংলাদেশ করোনা সংক্রমণ মোটামুটি সফলভাবে মোকাবিলা করেছে। মানুষ থেকে মানুষের ছড়ানো এই ভাইরাসটি মোকাবিলা করা চ্যালেঞ্জিং ছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা ও বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার সাথে সংশ্লিষ্ট সবার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে করোনার বিরুদ্ধে জয়ী হতে পেরেছে বাংলাদেশ।

দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা পরিচিত শত্রু এডিস মশা এবং তার দ্বারা সংক্রমিত রোগ ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া। ২০০০ সাল থেকে শুরু করে বর্তমান সময় পর্যন্ত প্রায় প্রতিবছরই কমবেশি ডেঙ্গু হয়েছে। ডেঙ্গু এবং এর বাহক মশা সম্বন্ধে সবাই অবগত এবং এর নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাও আমাদের জানা। তারপরেও আমরা কেন ব্যর্থ হচ্ছি ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে?

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ব গবেষণাগার সবসময়ই মশা ও মশাবাহিত রোগ নিয়ে গবেষণা করে। আমরা ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা, মাঠ পর্যায়ের এডিস মশার ঘনত্ব, বৃষ্টিপাত, তাপমাত্রা, আর্দ্রতা এই কয়েকটি বিষয় নিয়ে মাল্টিভেরিয়েট অ্যানালাইসিস করে ফোরকাস্টিং মডেল তৈরি করি। যার মাধ্যমে ডেঙ্গু সম্বন্ধে আগাম ধারণা দিতে পারি।

আমাদের গবেষণাগার থেকে আমরা যে আগাম তথ্য দিয়েছি সবগুলোই সঠিক হয়েছে। আমাদের বর্তমান ফোরকাস্টিং মডেল বলছে ২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৪ সালে বাংলাদেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি খারাপ হবে। শুধুমাত্র ঢাকায় নয় বাংলাদেশের সব জায়গায় ডেঙ্গু আরও ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে যাবে।

বাংলাদেশের ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণের জন্য আমরা একটি মডেল তৈরি করেছি। এই মডেল অনুযায়ী পাঁচ বছর কার্যক্রম চালাতে পারলে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ হবে বলে আমি নিশ্চিত করতে পারি। ধারণা করা হয়, ২০২৩ সালে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। আমাদের এই মডেলটি বাস্তবায়নে যে ব্যয় হবে তা মোট নিয়ন্ত্রণ ব্যয়ের চেয়ে অনেক কম হবে। মানুষের কষ্ট লাঘব হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন