You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ফেসবুকে অপতথ্য ছড়ালে তার দায় কে নেবে

বাংলাদেশে মেটা (সাবেক ফেসবুক) এখন রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন প্রচারের জনপ্রিয় মাধ্যম। কিন্তু ডিজিটালি রাইট লিমিটেডের (ডিআরএল) একটি গবেষণা বলছে, বাংলাদেশে ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে বিজ্ঞাপন দেওয়ার নীতিমালা অনুসরণ করা হয়নি। এতে অপপ্রচার ও মিথ্যা তথ্যের ঝুঁকি বাড়ছে। সংঘবদ্ধ অপপ্রচারে মানুষ বিভ্রান্তও হতে পারে।

২০১৮ সালের ২৪ মে মেটা রাজনৈতিক বিজ্ঞাপননীতি প্রয়োগ শুরু করে। নিয়ম অনুযায়ী বিজ্ঞাপনদাতাকে বাধ্যতামূলকভাবে স্বচ্ছতার ঘোষণা দিতে হয়। স্বচ্ছতার ঘোষণার মধ্যে কে বিজ্ঞাপনের জন্য অর্থ দিচ্ছেন, তাঁর নাম, ঠিকানা, ওয়েবসাইটের ঠিকানা, ফোন নম্বর ইত্যাদি থাকতে হয়। ডিআরএল ৩১৪টি স্বচ্ছতার ঘোষণা (ডিসক্লেইমার) বিশ্লেষণ করে দেখেছে, ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে বিজ্ঞাপনের জন্য অর্থ ব্যয় করা ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ঠিকানার পর্যাপ্ত তথ্য নেই। এর মধ্যে ৪৭ শতাংশ ক্ষেত্রে ঠিকানা হিসেবে শুধু জেলার নাম উল্লেখ করা হয়েছে, সুনির্দিষ্ট ঠিকানা নেই।

ডিআরএল বলছে, নির্বাচনের সময় রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের অনেকে ভোটারদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন। ফলে ভোটাররা তাঁর এলাকার সম্ভাব্য জনপ্রতিনিধি ও নির্বাচন সম্পর্কে সঠিক তথ্য পান। ভার্চ্যুয়াল জগতে বিজ্ঞাপনের নীতিমালা না মানায় সত্য-মিথ্যা যাচাইয়ে সমস্যা হয়।

মেটা এখনো ডিআরএলের প্রতিবেদনের ওপর কোনো মন্তব্য করেনি। তবে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ নতুন নয়। খোদ যুক্তরাষ্ট্রেই ২০১৬ সালের নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারে ফেসবুকের আট কোটি গ্রাহকের তথ্য ব্যবহার করা হয়েছিল। ব্যবহারকারীদের আচার-আচরণ বিশ্লেষণ করে যাঁরা উদারপন্থী, তাঁদের কাছে উদার ও কট্টরদের কাছে কট্টর বার্তা পাঠিয়েছিল ট্রাম্প শিবির। তা ছাড়া মেটার সহযোগী প্রতিষ্ঠান ইনস্টাগ্রামের বিরুদ্ধে কিশোর-কিশোরীদের বিষণ্নতায় ভোগা এমনকি আত্মহত্যায় ঠেলে দেওয়ার মতো অভিযোগ আছে। এসব নিয়ে তাদের কংগ্রেসের শুনানিতেও হাজির হতে হয়েছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন