You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ব্রিকস কি উগ্র পুঁজিবাদকে পরাস্ত করতে পারবে?

ব্রিকস গ্রুপের ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক প্রভাবের কথা বললে তা বাড়িয়ে বলা হবে না। অর্থনৈতিক শক্তির জন্য রাজনৈতিক প্রভাবও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ, যা ব্রিকসের সদস্যরা সম্ভবত আগামী বছরগুলোতে নিয়ন্ত্রণ করবে। গত ৩ নভেম্বর প্রকাশিত ব্লুমবার্গের এক নতুন প্রতিবেদন ব্রিকস সম্পর্কে আমাদের উপলব্ধিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। উদাহরণস্বরূপ, ব্লুমবার্গ বলেছে, ব্রিকসের পাঁচটি প্রতিষ্ঠাতা সদস্য-ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যে বাণিজ্য ২০১৭ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে ৫৬ শতাংশ বেড়েছে। এর মধ্যে গত বছর এর পরিমাণ ছিল ৪২২ বিলিয়ন ডলার। ব্রিকস এখন আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে, কারণ জানুয়ারিতে কয়েকটি নতুন দেশ যেমন-আর্জেন্টিনা, মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাত এই শক্তিশালী গ্লোবাল সাউথ অর্থনৈতিক ক্লাবে যোগ দেবে।

পরিবর্তনশীল রাজনৈতিক গতিশীলতা

২০২৩ সাল ইতোমধ্যেই ব্রিকসের জন্য একটি ভালো বছর হিসাবে বিবেচিত হয়েছে। যেমন রাশিয়ার ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা মস্কোকে নতুন বাজারের সন্ধানে, বিশেষ করে তার প্রাকৃতিক গ্যাস ও পেট্রেলিয়াম পণ্য রপ্তানির জন্য দক্ষিণ দিকে দৃষ্টি ফেরাতে বাধ্য করেছে। যদি প্রবৃদ্ধির হার অব্যাহত থাকে, তাহলে সম্প্রসারিত ব্রিকস ২০৪০ সালে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক উৎপাদনের ক্ষেত্রে প্রায় অর্ধেকই অবদান রাখবে। সাম্প্রতিক তথ্য-উপাত্ত অনুযায়ী বলা যায়, আগামী বছরগুলোতে ব্রিকসের অর্থনীতির অংশীদারত্ব জি-৭-এর দ্বিগুণ হবে। এর স্পষ্ট অর্থ হলো, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ভাগ্যের মাধ্যাকর্ষণ কেন্দ্রটির মৌলিক পরিবর্তন ঘটেছে, যা চূড়ান্তভাবে বৈশ্বিক রাজনৈতিক গতিশীলতায়ও পরিবর্তন আনবে।

যেসব ছোট অর্থনীতি শিগগিরই এ ক্লাবে যোগদান করবে, তারা একটি শক্তিশালী অর্থনৈতিক ইঞ্জিনের অংশ হতে চায়। ঐতিহ্যগতভাবে পশ্চিমা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো দুটি ধারার নিয়মের ওপর ভিত্তি করে বিশ্বকে পরিচালনা করে : একটি হলো পারস্পরিক সুবিধা ও সহযোগিতা, যা পশ্চিমা দেশগুলোর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য; আর দ্বিতীয়টি হলো নিয়ন্ত্রণ, আধিপত্য এবং কখনো কখনো জবরদস্তি, যা গ্লোবাল সাউথের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। ব্রিকস বুঝতে পারছে, কোনো পশ্চিমা সংস্থা একটি নিখুঁত অর্থনৈতিক ভারসাম্য ও সমতার ভিত্তিতে গ্লোবাল সাউথের দেশগুলোকে মূল্যায়ন করতে প্রস্তুত নয়। এ পরিপ্রেক্ষিতে তারা তাদের নিজস্ব বিকল্প অর্থনৈতিক কাঠামো গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত নেয়, যাতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল, বিশ্বব্যাংক এবং বাকি সব প্রতিষ্ঠানের শর্ত থেকে তাদের সম্পূর্ণভাবে মুক্ত করা যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন