You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রপ্তানিতে নেতিবাচক ধারায় ‘বর্ষপণ্য’ পাট

ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশে রপ্তানি বাড়াতে চলতি বছর পাটজাত পণ্যকে ‘বর্ষপণ্য’ ঘোষণা করে সরকার। কিন্তু এবছরও রপ্তানিতে নেতিবাচক ধারা থেকে বের হতে পারেনি পণ্যটি। বিশ্বব্যাপী চাহিদা কমে যাওয়া, দেশি পাটের পড়তি মান, ইউরোপ ও আফ্রিকার দেশ সুদানে যুদ্ধ এ খাতকে আরও বেশি সংকটে ফেলেছে। পাট ও পাটজাত পণ্যের বড় বাজার ভারত ও ইউরোপ। আর লোহিত সাগরের তীরবর্তী দেশ সুদানে বাংলাদেশের পাটের বস্তা ও ব্যাগের ভালো বাজার ছিল।

গত অর্থবছর ৯১ কোটি ডলারের পাটপণ্য রপ্তানি করেন এদেশের উদ্যোক্তারা। চলতি (২০২৩-২৪) অর্থবছর ১০২ কোটি টাকার পাটপণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্যমতে, চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে পাটপণ্যের রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ছিল প্রায় ২৩ কোটি ডলার। তবে প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) রপ্তানি প্রায় ২২ কোটি ডলার, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ কম।

প্রথম প্রান্তিকের আয় গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ কম। ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বরে পাট রপ্তানি থেকে আসে প্রায় ২৪ কোটি ডলার। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় পাটের তিন পণ্য কাঁচাপাট, পাটের ব্যাগ ও পাটের সুতার রপ্তানি কমেছে যথাক্রমে ১৮ দশমিক ১৮ শতাংশ, ২৭ দশমিক ৮৭ শতাংশ ও ৭ দশমিক ১০ শতাংশ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন