You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রেল কর্তৃপক্ষের দায়িত্বহীনতার পরিণাম

সোমবার কিশোরগঞ্জের ভৈরব স্টেশনে সংঘটিত মর্মান্তিক রেল দুর্ঘটনাকে রেল কর্তৃপক্ষের দায়িত্বহীনতার পরিণাম বলিলে ভুল হইবে না। মঙ্গলবার প্রকাশিত সমকাল হইতে জানা যায়, ভৈরব স্টেশনের আউটারে যাত্রীবাহী এগারসিন্দুর গোধূলি এক্সপ্রেসে উল্টা ইঞ্জিনের পণ্যবাহী ট্রেন ধাক্কা দিলে ১৭ জন প্রাণ হারান; আহত হন শতাধিক মানুষ। দৃশ্যত পণ্যবাহী ট্রেনের চালক আউটারে থামার সংকেত অমান্য করায় দুর্ঘটনাটি ঘটিলেও চালকের বক্তব্য– ওই সংকেত তিনি দেখেন নাই। আসলে চালক সংকেত দেখিবেন কী করিয়া?

প্রতিবেদনমতে, ঢাকার লোকোশেডে ইঞ্জিন ঘোরানোর যন্ত্র (টার্ন টেবিল) বহুদিন ধরিয়া নষ্ট থাকায় ট্রেনটির ইঞ্জিন উল্টা করিয়া লাগানো ছিল। যাহার ফলে সংকেত দণ্ড হইতে চালকের অবস্থানের দূরত্ব বাড়িয়া যায়। উপরন্তু ট্রেনটির ইঞ্জিন ছিল ৩০০০ সিরিজের, যাহার দৈর্ঘ্য অন্য ইঞ্জিন অপেক্ষা বেশি হওয়ায় নিরাপদ দূরত্বে থাকিতে চালকের পক্ষে সংকেত দেখা অনেকটা দুরূহ হইয়া পড়ে। রেল কর্তৃপক্ষের দায়িত্বহীনতার বিষয়টি এইখানে, গত রবিবারও ঢাকার বিভাগীয় যান্ত্রিক প্রকৌশলীকে (লোকো) দুর্ঘটনার শঙ্কা প্রকাশ করিয়া যন্ত্রটি দ্রুত মেরামতের জন্য চিঠি মারফত তাগিদ দেওয়া হইয়াছিল; কিন্তু উহা উপেক্ষিত থাকিয়াছে, যাহার খেসারত দিতে হইল নিরীহ যাত্রীদের। জানা গিয়াছে, আহত অনেকেরই অবস্থা গুরুতর। ফলে মৃতের সংখ্যা বৃদ্ধির শঙ্কা উড়াইয়া দেওয়া যায় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন