You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রাজধানীর গণপরিবহনে নৈরাজ্য

উড়াল সড়ক হইল, মেট্রোরেল হইল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েও আধাআধি সম্পন্ন হইল। কিন্তু সকলই চলিয়া গেল মাথার উপরে। নিচের সড়কে চলিতে থাকিল লাইসেন্সবিহীন লেগুনা। অথচ রাজধানীর সড়ক অবকাঠামোর অভূতপূর্ব প্রসারণের উদ্দেশ্য হইল গণপরিবহনের চলাচল সুগম করা, যাহাতে যানজট সমস্যার সুরাহা হয়; রাজধানীতে গতি আসে। কিন্তু এখনও ঢাকা হইয়া রহিয়াছে বিশ্বের মধ্যে ধীরতম গতির শহর। 

রাজধানীর মূল সড়ক তো বটেই, বিভিন্ন গলিতেও যে লাইসেন্সবিহীন লেগুনার দাপট চলিতেছে, উহা এই নগরীর সামগ্রিক গণপরিবহন ব্যবস্থায় বিদ্যমান নৈরাজ্যেরই বহিঃপ্রকাশ বলিলে নিশ্চয় ভুল হইবে না। সরেজমিন পরিদর্শনের ভিত্তিতে রচিত বুধবার সমকালের এক প্রতিবেদনে বলা হইয়াছে, রশি দিয়া বাঁধা ভাঙা দরজা, ভাঙা লুকিং গ্লাস ও জানালার কাচ, ভাঙাচোরা সিট, জীর্ণ কাঠের পাটাতন আর প্লাস্টিকের আবরণসংবলিত লক্কড়ঝক্কড় লেগুনা চলিতেছে রাজধানীর সড়কে। 

স্বভাবতই প্রশ্ন উঠিবে, রাজধানীর ভিআইপি সড়ক ব্যতীত বাকি সড়কে যদি লেগুনারই প্রাধান্য থাকিবে, তাহা হইলে শত-সহস্র কোটি টাকার উন্নয়ন কাহার তরে? রাজধানীতে গণপরিবহনের জন্য র‍্যাপিড বাস ট্রানজিটের কথা উঠিয়াছিল। এই প্রান্ত হইতে ঐ প্রান্ত অবধি সাবলীল ও আধুনিক বাস সার্ভিসের প্রতিশ্রুতিও প্রদান করা হইয়াছিল। কিন্তু উপরতলা হইতে নিচতলার সড়ক পর্যন্ত হয় প্রাইভেটকার নয়তো লেগুনা জাতীয় বাহন। উন্নয়নের সুফল তবে কে পাইল?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন