You have reached your daily news limit

Please log in to continue


যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞার রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে কয়েক মাস ধরেই দেশের রাজনীতিতে তোলপাড় চলছিল। এবার তা চরম রূপ পেয়েছে। ভিসা নীতি ঘোষণার প্রায় চার মাসের মাথায় গত শুক্রবার থেকে এর প্রয়োগের ঘোষণা জানান যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। তাঁর বিবৃতিতে উঠে এসেছে যে ভিসা নীতির আওতায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের সদস্যরা অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন।

এ ছাড়া নির্বাচন-প্রক্রিয়া ক্ষুণ্ন করার জন্য দায়ী বা জড়িত হিসেবে প্রমাণিত অন্য ব্যক্তিরাও ভবিষ্যতে এই নীতির অধীনে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য অযোগ্য বিবেচিত হতে পারেন বলে বলা হয়েছে। পাশাপাশি, ভিসা নীতির আওতায় থাকা ওই সব ব্যক্তির পরিবারের সদস্যরাও।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন গত ২৪ মে বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যকে সহায়তা করতে ভিসা নীতি ঘোষণা করেছিলেন। তখন বাংলাদেশ সরকার প্রতিক্রিয়ায় বলেছিল, ভিসা নীতি যেন বস্তুনিষ্ঠতা ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে প্রয়োগ করা হয়। যুক্তরাষ্ট্র বলেছিল, সরকার ও বিরোধী—সব পক্ষের জন্যই ভিসা নীতি প্রযোজ্য হবে।

বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনে কেউ বাধা দিলে তার বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞার যে হুমকি দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র, সেটি নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা কিন্তু কম হয়নি। অনেকেই এমন প্রশ্নও করছেন যে এর পেছনে কি বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক নির্বাচন দেখার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের আকাঙ্ক্ষাই কাজ করছে, নাকি এর পেছনে আরও কোনো গভীর ‘কৌশলগত’ হিসাব-নিকাশও আছে?

বর্তমান ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক যে খুব একটা মধুর নয়, এটা সবাই জানে। পদ্মা সেতু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা ছিল বর্তমান সরকরের বিরুদ্ধে। সম্পর্কের তিক্ততা আরও বাড়ে যখন মানবাধিকারের কথা বলে র‍্যাবের কয়েকজন কর্মকর্তাকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এরপর গত কয়েক বছরে ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে মার্কিন কর্তাব্যক্তিদের দফায় দফায় অনেক আলোচনা হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন