You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তিস্তা চুক্তি নিয়ে কেন কথাই হলো না?

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এবারের ভারত সফরের উপলক্ষ যদিও ছিল জি২০ সম্মেলন; দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন ইস্যু বিশেষত দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকা তিস্তা নদীর পানি বণ্টন নিয়ে আলোচনা ছিল বহুল প্রত্যাশিত। বাস্তবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে তাঁর দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে তিস্তা বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কথাবার্তা হয়নি। অবশ্য দেড় ঘণ্টার বেশি সময়ের ওই বৈঠকের অন্তত আধা ঘণ্টা দুই প্রধানমন্ত্রী ‘ওয়ান অন ওয়ান’ কথা বলেছেন। সেই আলোচ্যসূচি অন্যদের জানার অবকাশ নেই। সব মিলিয়ে শুক্রবার নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত বৈঠকটি তিস্তা প্রসঙ্গে যেন রবীন্দ্রসংগীতের সেই চরণ হয়ে থাকল– ‘অনেক কথা যাও যে ব’লে কোনো কথা না বলি’।

সেই ‘অনেক কথা’ কী? প্রথমত, তিস্তা দূর কি বাত, বৈঠকে আলোচনার বিষয় নিয়েও ভারতীয় পক্ষের কেউ সংবাদমাধ্যমে সরাসরি কথা বলেননি। তার মানে, ইস্যুটি এড়িয়ে যেতেই চেয়েছে। রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআইসহ ভারতীয় বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনই উদ্ধৃত হয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘তিস্তাসহ দ্বিপক্ষীয় বিষয়গুলো সরকারি পর্যায়ে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের কথা বলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।’ (সমকাল, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩)

দ্বিতীয়ত, বৈঠকটি নিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যথারীতি ‘টুইট’ করেছেন। বৈঠকের চারটি ছবি দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। গত ৯ বছরে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের অগ্রগতি খুবই সন্তোষজনক। আমাদের আলোচনায় কানেকটিভিটি, বাণিজ্যিক সংযুক্তি এবং অন্যান্য বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল।’ 

বৈঠক নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রকাশিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার সার্বিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। সেখানে রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা সহযোগিতা, সীমান্ত ব্যবস্থাপনা, বাণিজ্য ও কানেকটিভিটি, পানিসম্পদ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, উন্নয়ন সহযোগিতা, জনযোগাযোগ ও সাংস্কৃতিক বন্ধন উন্নয়ন সহযোগিতা, সংস্কৃতি এবং মানুষে মানুষে যোগাযোগসহ অন্যান্য বিষয়ে আলোচনা করেছেন। এ ছাড়া এই অঞ্চলের বর্তমান পরিস্থিতি এবং বহুপক্ষীয় ফোরামগুলোতে সহযোগিতার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন