You have reached your daily news limit

Please log in to continue


উচ্চশিক্ষার সঙ্গে শিল্প ও বাজারের যোগাযোগ দরকার

শিক্ষার উন্নয়নের মাধ্যমে সার্বিক উন্নয়নকে টেকসই করা যায়। উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন বিষয়ে প্রচারের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত কাঠামো, পাঠ্যক্রম, শিক্ষাবিদ্যা এবং প্রশাসনিক নীতিমালা এখনও অস্পষ্ট। উন্নত ও প্রযুক্তিগত গবেষণার গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হলো বিশ্ববিদ্যালয়। বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক অগ্রগতির কলাকৌশল প্রণয়নের কেন্দ্রবিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়। গবেষণার মাধ্যমে জ্ঞান সৃষ্টি, উদ্ভাবনী চিন্তা-চেতনার বিকাশ মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে হয়ে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন গবেষণা এবং দক্ষ শিক্ষকদের একটি নির্দিষ্ট কাঠামোতে সমন্বিত করে যেভাবে উদ্ভাবন ও উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে, যা শিল্পপ্রতিষ্ঠানের পক্ষে এককভাবে সম্ভব নয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে শিল্পপ্রতিষ্ঠান সংযোগে নতুন পণ্য তৈরি করতে পারে। তা দিয়ে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ববাজারে টিকে থাকা সহজ হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষাগারে যেসব বৈজ্ঞানিক সরঞ্জাম সুলভ থাকে না, শিক্ষকরা ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া সংযোগের মাধ্যমে সহজেই সেসব ব্যবহার করতে পারেন। এই সরঞ্জাম শিক্ষকদের গবেষণার অতিরিক্ত সুযোগ সৃষ্টি করে, যা দেশের উৎপাদনশীলতায় অবদান রাখে। বিশ্ববিদ্যালয়ের এ সংযোগের মাধ্যমে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের জন্য ভবিষ্যতের কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়। এই প্রক্রিয়ায় শিক্ষার্থীরা অত্যন্ত দক্ষ ইন্ডাস্ট্রি অ্যাপ্লিকেশনগুলোতে প্রশিক্ষিত হতে পারে এবং তারা জাতীয় স্বার্থের ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক কর্মশক্তি হিসেবে অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে।

শিল্পপ্রতিষ্ঠানের চাহিদা অনুযায়ী আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্স কারিকুলামের ডিজাইন করা উচিত। কারণ শিল্পপ্রতিষ্ঠান অনেক ক্ষেত্রে দক্ষ জনশক্তি পাচ্ছে না। তাই বিদেশ থেকে দক্ষ কর্মী নিয়োগ দিতে হয়। আবার বেকারের সংখ্যাও কম নয়। দুই পক্ষের মধ্যে ফারাক রয়েছে, তাই বিশ্ববিদ্যালয়কেই উদ্যোগ নিতে হবে। শিল্পপ্রতিষ্ঠানের চাহিদা অনুসারে জনশক্তি তৈরি করা সময়ের দাবি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন