You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আর কত প্রাণ দিতে হইবে?

প্রাণহানি আমাদের নূতন করিয়া পুরাতন প্রশ্নের সম্মুখীন করিয়াছে। আর কত প্রাণ গেলে আবাসিক ও বাণিজ্যিক এলাকা হইতে দাহ্য ও রাসায়নিক কারখানা এবং গুদামগুলি সরাইয়া লওয়া হইবে? স্মরণে রহিয়াছে, গত বৎসর এপ্রিল মাসে লালবাগের শহীদনগর এবং উহার পূর্বের বৎসর নভেম্বরে সোয়ারীঘাট এলাকায় প্লাস্টিক কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটিয়াছিল। বিশেষত ২০১৯ সালে চকবাজার অগ্নিকাণ্ডে ৭৮ জন এবং ২০১০ সালে নিমতলী অগ্নিকাণ্ডে ১১৭ জনের প্রাণহানির ঘটনা আমরা বিস্মৃত হইব কী প্রকারে? বস্তুত প্রায় প্রতি বৎসর বুড়িগঙ্গার উভয় তীরে এইরূপ অগ্নিকাণ্ড ও হতাহতের ঘটনা বারংবার ঘটমান। কিন্তু দুর্ঘটনা প্রতিরোধের মূল বিষয় রাসায়নিক কারখানা ও তদীয় কারবার স্থানান্তরে কোনো অগ্রগতি পরিলক্ষিত হইতেছে না।

পুরান ঢাকার কারখানা ও পল্লি সকল বিবেচনাতেই বিপজ্জনক। সর্বশেষ দুর্ঘটনায়ও দেখা গিয়াছে, রাসায়নিক গুদাম ও আবাসিক ভবনের অবস্থান কয়েক গজের ব্যবধানে। অতীতের দুর্ঘটনাগুলির ন্যায় এইবারও উদ্ধার ও অগ্নিনির্বাপক তৎপরতা বাধাগ্রস্ত হইয়াছে ঘনবসতির কারণে।

বস্তুত ‘নিমতলী ট্র্যাজেডি’ দেখিয়া তখনই পুরান ঢাকার সকল রাসায়নিক কারখানা ও দাহ্য পদার্থের গুদাম সরাইয়া লইবার অঙ্গীকার করিয়াছিল সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ। প্রায় দেড় দশক অতিবাহিত হইলেও সেই অঙ্গীকার বাস্তবায়ন সম্ভব হয় নাই। আমরা জানি, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন ২০১৮ সালে মুন্সীগঞ্জের সিরাজদীখানে রাসায়নিক শিল্পপল্লি নির্মাণ প্রকল্প গ্রহণ করিয়াছিল। কিন্তু সমকালসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে সম্প্রতি প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা গিয়াছে, পাঁচ বৎসর ধরিয়া শুধু মাটি ভরাটের কাজই চলিতেছে। প্রকল্পটি ২০২১ সালে সম্পন্ন হইবার কথা। পরবর্তী সময়ে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মেয়াদ বাড়াইয়া লওয়া হইয়াছে। ঐ সময়ের মধ্যেও প্রকল্পটি বাস্তবায়ন সম্ভবপর হইবে কিনা, কর্তৃপক্ষের গদাইলস্করি দেখিয়া সেই আশঙ্কা জাগিতেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন