You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দাঙ্গায় বিপন্ন সময়ে শাহজাহান মিয়া

কয়েক সপ্তাহ দেশে না থাকা ও পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকার কারণে বাস্তবে ডেইলি স্টারের ই-পেপারটি ছাড়া দেশের মিডিয়ার অন্য কোনো আউটলেট দেখা বা পড়া হয়নি। যে কারণে সাংবাদিক শাহজাহান মিয়া'র মৃত্যুর পরে তাকে নিয়ে যারা লিখেছেন বা দৃশ্য মিডিয়ায় কথা বলেছেন তা পড়ার বা শোনার সুযোগ হয়নি। তবে এটুকু জানি অন্যদের মতো আমি হয়তো অত সুন্দর করে তার সম্পর্কে বলতে পারবো না। আমার অক্ষমতা ও কম যোগ্যতা সম্পর্কে বোঝার বয়স তো ইতোমধ্যে হয়ে গেছে, যা হোক, তারপরেও তার প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের অক্ষম চেষ্টা আমাকে করতে হবে। কারণ, তার কাছে আমার ঋণটি অনেক বেশি। এবং তা তিনি করেছেন একজন বড় ভাই হিসেবে, মানুষ হিসেবে।

সাংবাদিকতার শুরুর দিকে সাংবাদিক ইউনিয়ন নিয়ে বেশ আগ্রহ ছিল। সে সময়ে হাবিবুর রহমান মিলন ভাই, শাহাজাহান মিয়া ভাই, এনাদের নির্বাচন নিয়ে আমরা যে কজন তরুণ সাংবাদিক খুব আগ্রহী ছিলাম তার ভেতর মনে হয় সব থেকে সক্রিয় ছিলেন আজকের দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল ইসলাম। তার আগে কোন দিন নির্বাচনের সময় ব্যাজ ও প্যানেল নিয়ে প্রেস ক্লাবে পৌঁছাতে পারেনি। তবে দ্রুতই সাংবাদিক ইউনিয়ন থেকে নিজেকে অনেকখানি গুটিয়ে নিতে হয় দুটো কারণে। এক, পেশার প্রতি বেশি মনোযোগী হওয়ার জন্য পড়াশোনায় ব্যস্ত হওয়া । দুই, শফিকুল আজিজ মুকুল ভাইয়ের ধমকের কারণে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন