You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অকৃতকার্যদের নিয়েও ভাবতে হবে

এ বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটোই কমেছে। এবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড়ে পাস করেছে ৮০ দশমিক ৩৯ শতাংশ শিক্ষার্থী। গতবার (২০২২ সালে) পাসের হার ছিল ৮৭ দশমিক ৪৪। এবার মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৮৩ হাজার ৫৭৮ জন। ২০২২ সালে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ২ লাখ ৬৯ হাজার ৬০২ জন। ২০২২ ও ২০২৩ সালের পরীক্ষার ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, এবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ কমেছে।

এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ৮০ দশমিক ৩৯ ভাগ। যারা পাস করেছে তাদের অবশ্যই শুভকামনা ও অভিনন্দন জানাতে হবে। কারণ কৃতিত্বকে সম্মান জানানো যে কোনো দিক থেকেই গুরুত্বপূর্ণ। তবে অকৃতকার্য হওয়া ১৯ দশমিক ৬১ ভাগ শিক্ষার্থীর ব্যাপারে বিশেষ মনোযোগ দরকার। তাদের জন্য সবাইকেই সহানুভূতিশীল হতে হবে। কৃতকার্যদের নিয়ে অধিক সমারোহে আপাত ব্যর্থরা যেন দৃষ্টির আড়ালে চলে না যায়, তারা যেন হীনম্মন্যতায় না ভোগে সেটাই এ মুহূর্তে শিক্ষক-অভিভাবকসহ সংশ্লিষ্ট সবার মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু হওয়া উচিত। এমনিতেই বর্তমান শিক্ষার্থীরা বৈশ্বিক মহামারী করোনার শিকার। করোনার কারণে গত ২০২০ সাল থেকে শিক্ষাপঞ্জি এলোমেলো হয়ে যায়। দীর্ঘদিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কারণে শিক্ষাক্ষেত্রে একটা বড় ধরনের ক্ষতের সৃষ্টি হয় যা সহসা পূরণ হওয়ার নয়। সেই ক্ষত ও ক্ষতি পুষিয়ে নিতে আমাদের আরও অনেকদিন সময় লাগবে। সবচেয়ে বড় কথা, কোনো শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হলে কিংবা কম গ্রেড পেলে তা শিক্ষার্থীর দোষ নয়। এটি শিক্ষাব্যবস্থার সমস্যা। কিন্তু আমাদের দেশে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এজন্য শিক্ষার্থীদের ওপর দায় চাপানো হয়। পরীক্ষায় অকৃতকার্য হলে তাকে সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করা হয়। এ ধরনের স্থূল মনোভাব থেকে আমাদের সবাইকেই বেরিয়ে আসতে হবে। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসকরা তাদের শাসনব্যবস্থা পাকাপোক্ত করতে আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার প্রবর্তন করেন। সেই পদ্ধতিটিই মোটামুটি চালু রয়েছে ভারত ও বাংলাদেশে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন