You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মনে হয়েছিল, আমার জীবনে আর সুখ আসবে না: আরমীন মুসা

হইচই শোনা যাচ্ছে।
আম্মার বাসা থেকে বের হয়ে হেঁটে হেঁটে আমার বাসায় যাচ্ছি। এতে প্রতিদিনের হাঁটাও হয়ে যায় আরকি।

নতুন গান কবে মুক্তি দেবেন?
শিগগিরই দেওয়ার চেষ্টা করছি। দিনক্ষণ এখনো ঠিক করিনি। মনে হয় আগস্টের কোনো একটা সময়ে করব। দেখা যাক।

শেষ গান কোনটা ছিল?
দেওরা (হাসি)। কোক স্টুডিওর কাজ। তার আগে আমি তো বিদেশে শো করেছি। বার্কলের অ্যালবামটা নিয়েও ব্যস্ত ছিলাম। সত্যি বলতে প্যান্ডামিকের পর এটা প্রথম কাজ।

কোক স্টুডিওর একাধিক গানে আপনাকে পাওয়া গেছে। কোন গানটিকে এগিয়ে রাখবেন?
অবশ্যই ‘দেওরা’। এই গান থেকেই বেশি সাড়া পেয়েছি। কাজ করেও সবচেয়ে বেশি আনন্দ পেয়েছি। প্রীতম হাসানের সঙ্গে কাজ করে এত আরাম, এত পেশাদার। অনেক ভালো লেগেছে। আমরা অনেক ক্লিয়ার কাট কথা বলি। আমি অনেক নিয়ম মেনে চলা মানুষ। আমরা সকাল নয়টায় স্টুডিওতে ঢুকতাম, যেখানে বাংলাদেশে আমি আজ পর্যন্ত কোনো স্টুডিওতে বেলা দুইটার আগে ঢুকিনি। ৯–৫টা কাজ, এরপর সন্ধ্যায় যে যার মতো করে ফিরে যাও। আড্ডা দাও। আমাদের মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে স্টুডিওতে ঢুকতেই ঘণ্টা পার। এরপর চা খাও। কম্পিউটার অন করো। আমার সব সময় অন্যদের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে খুবই ঝামেলা হয়, স্টুডিওতে যাওয়ার পর অনেকক্ষণ বসিয়ে রাখে। এরপর আবার ৪৫ মিনিট সিগারেট খেতে চলে যায়। সে তুলনায় প্রীতম অনেক পেশাদার। তবে বিষয়টা এমন না যে আমরা মজা করি নাই। আমরা তো ৩০ জনের টিম ছিলাম, সবাই ভীষণ মজাও করেছি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন