You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আব্বাসের গাবগাছ এবং গভীর সমুদ্রে তেল-গ্যাস

গল্পটি প্রচলিত। এক লোক নবাগত ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করল, তোমার নাম কী, হে? উত্তরে দ্বিতীয় লোকটি বলল, আব্বাস। প্রতিউত্তরে প্রথম লোকটি বলল, তাহলে দিলাম তোমারে গাবগাছ! দ্বিতীয় লোকটি প্রথম লোকটিকে জিজ্ঞেস করল, তোমার নাম কী ভাই? প্রথম লোকটি বলল, মকবুল। নবাগত লোকটি বলল, দিলাম তোমাকে আমগাছ। প্রথম লোকটি বলল, মিলল না তো! দ্বিতীয় লোকটি বলল, ওজন আছে, আখেরে টের পাবে!

অজ্ঞাতপরিচয় এই দুই ব্যক্তির কথোপকথনের মাজেজা প্রসঙ্গে পরে আসি। নজর ফেরানো যাক সাম্প্রতিক ঘটনাবলির দিকে। রাজনীতির মাঠে প্রধান বিরোধী দল বিএনপির উপস্থিতি বেশ সরব। এই সক্রিয়তা সাম্প্রতিক দৃশ্যপট। এর সমান্তরালে ক্ষমতাসীনরাও রাজপথে থাকার কসরত করছেন। এটিও সাম্প্রতিক বিষয়। বিগত বছরগুলোতে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি এতটা নিশ্চিন্তে রাজপথে নামতে পারেনি। আর বিরোধী দল মোকাবিলায় ক্ষমতাসীনরা ইউর সঙ্গে কিউর মতো রাজপথে কাছাকাছি-পাশাপাশি থাকার বদলে থেকেছে মুখোমুখি। মারমুখী, যুদ্ধংদেহী। এটি আমাদের দেশের রাজনীতির পুরোনো ধারা। ঐতিহ্যও বলা চলে। উত্তরাধিকার সূত্রে পাকিস্তান আমল থেকে প্রাপ্ত। এই ধারায় আমাদের দেশের প্রতিটি সরকারই হেঁটেছে। ফলে দাঁড়িয়ে এই চরদখলের মতো রাজপথ দখলে বিরোধী দলের প্রাণান্তকর চেষ্টা যেমন, তেমনই অবধারিত ক্ষমতাসীনদের লাঠিয়াল সর্দারের ভূমিকা। ‘জোর যার মুল্লুক তার’ এই প্রবচনের মহড়া চলে আসছে রাজপথে। আর রাজপথই যেন ক্ষমতার গুহায় প্রবেশের আঁকাবাঁকা সংকীর্ণ স্বর্ণদ্বার। কিন্তু সেই রাজপথে বিএনপি গত ১৪ বছর দাঁড়াতেই পারেনি। অথচ রাজপথেই সরকারকে পরাজিত করার স্বপ্ন দেখে আসছে সাবেক ক্ষমতাসীন দলটি এবং হুংকারের ভাঙ্গা রেকর্ড বাজাচ্ছে অনবরত। কিন্তু ফলাফলের পারদ শূন্যের কোঠা ছাড়িয়ে খুব একটা উপরে উঠতে পারেনি। কিন্তু সেই পারদই পরদেশি বন্ধুর বাতাসে এখন একশ ছুঁইছুঁই। প্রশ্ন হচ্ছে, এরপর কী?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন